রাজ্যে ফের শিশু মৃত্যু, কারণ সেই অজানা জ্বর

কারণ

রাজ্যে ফের শিশু মৃত্যু, কারণ সেই অজানা জ্বর।  জ্বর, সর্দি, কাশি নিয়ে মালদা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হল এক শিশু। কিন্তু তাকে বাঁচানো গেল না। রবিবার মৃত্যু হল সেই শিশুর। বয়স মাত্র ৬ মাস। জানা গিয়েছে, শিশুটির নাম আফিয়া খাতুন। বাড়ি মানিকচকের বড়বাগান এলাকায়।

 

মৃত শিশুটির পরিবার সুত্রে জানা যায়,   শনিবার রাতে তাকে মালদা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়। জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টে ভুগছিল সে। হাসপাতালের তরফে জানানো হয়, শিশুটির জন্ডিসও হয়েছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। এই নিয়ে গত পাঁচ দিনে সাতটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই শিশুদের অত্যন্ত সঙ্কটজনক অবস্থায় আনা হয়েছে। তাই চিকিৎসার সময় মেলেনি।

 

রবিবার যে শিশুটি মারা গেল, তাকে আগে মালদার গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। সেখানে তিন দিন ভর্তি থাকলেও অবস্থার উন্নতি হয়নি। শেষে আনা হয় মেডিকেল কলেজে। তখন আর কিছু করার ছিল না। মালদা মেডিকেল কলেজে এর মধ্যেই শিশুদের চিকিৎসার জন্য মেডিকেল দল তৈরি করা হয়েছে।

 

আর ও  পড়ুন    ৩০ বছরের আগেই সন্তান নিন, কেন এমন বলছেন চিকিতসকেরা

 

উত্তরবঙ্গেও শিশুদের মধ্যে জ্বরের প্রকোপ বাড়ছে। জলপাইগুড়ি হাসপাতালে এখন ভর্তি ১১৯টি শিশু। নতুন করে ভর্তি হয়েছে ৩১টি শিশু। জলপাইগুড়ি হাসপাতালে ইতিমধ্যে ৩ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ৯ জন। আর শিলিগুড়ি জেলা হাসপাতালে ভর্তি ৪ জন।

 

উত্তরবঙ্গে সরকারি, বেসরকারি হাসপাতালে জ্বরে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। আউটডোরেও লম্বা লাইন। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার জন্য উত্তরবঙ্গে গিয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তরের মেডিক্যাল টিম। চিকিৎসকরা বলছেন, জ্বরের জন্যই মৃত্যু হয়েছে শিশুদের।

 

উল্লেখ্য,জ্বর, সর্দি, কাশি নিয়ে মালদা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হল এক শিশু। কিন্তু তাকে বাঁচানো গেল না। রবিবার মৃত্যু হল সেই শিশুর। বয়স মাত্র ৬ মাস।

 

জানা গিয়েছে, শিশুটির নাম আফিয়া খাতুন। বাড়ি মানিকচকের বড়বাগান এলাকায়।মৃত শিশুটির পরিবার সুত্রে জানা যায়,   শনিবার রাতে তাকে মালদা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয়। জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টে ভুগছিল সে। হাসপাতালের তরফে জানানো হয়, শিশুটির জন্ডিসও হয়েছিল। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। এই নিয়ে গত পাঁচ দিনে সাতটি শিশুর মৃত্যু হয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই শিশুদের অত্যন্ত সঙ্কটজনক অবস্থায় আনা হয়েছে। তাই চিকিৎসার সময় মেলেনি।