রান্না পুজোর খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন সাত জন । রান্না পুজোর খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ল ৪ শিশু সহ ৭ জন। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার দুপুরে আমতা বিধানসভার সেহাগোড়ী রাজবংশী পাড়ায়। অসুস্থরা জয়পুরের বিভূতিভূষণ ধর গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। হাসপাতাল সূত্রে খবর অসুস্থরা প্রত্যেকের অবস্থা স্থিতিশীল।
জানা গেছে শুক্রবার দুপুরে রাজবংশী পাড়ার একটি বাড়িতে রান্না পুজোর খাবার খাওয়ার পরেই এলাকার ৭ জনের পেটের যন্ত্রণা বমি শুরু হয়। এরপর স্থানীয় বাসিন্দারা অসুস্থদের স্থানীয় বিভূতিভূষণ ধর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করে।
আর ও পড়ুন ঝাড়গ্রামে গঠিত হলো কুড়মি মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন
এদিকে বাসিন্দাদের অসুস্থ হওয়ার খবর পাওয়ার পরে হাসপাতালে পৌঁছান আমতার বিধায়ক সুকান্ত পাল। তিনি অসুস্থদের খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন। বিধায়ক জানান খুব সম্ভবত খাদ্যে বিষক্রিয়া থেকে এই ঘটনা। তবে আতঙ্কের কোন কারণ নেই প্রত্যেকেই সুস্থ আছেন।
উল্লেখ্য,রান্না পুজোর খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ল ৪ শিশু সহ ৭ জন। ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার দুপুরে আমতা বিধানসভার সেহাগোড়ী রাজবংশী পাড়ায়। অসুস্থরা জয়পুরের বিভূতিভূষণ ধর গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। হাসপাতাল সূত্রে খবর অসুস্থরা প্রত্যেকের অবস্থা স্থিতিশীল। শুক্রবার দুপুরে রাজবংশী পাড়ার একটি বাড়িতে রান্না পুজোর খাবার খাওয়ার পরেই এলাকার ৭ জনের পেটের যন্ত্রণা বমি শুরু হয়। এরপর স্থানীয় বাসিন্দারা অসুস্থদের স্থানীয় বিভূতিভূষণ ধর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করে।
প্রসঙ্গত, এলাকার বাসিন্দাদের অসুস্থ হওয়ার খবর পাওয়ার পরে হাসপাতালে পৌঁছান আমতার বিধায়ক সুকান্ত পাল। তিনি অসুস্থদের খোঁজখবর নেওয়ার পাশাপাশি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন। বিধায়ক জানান খুব সম্ভবত খাদ্যে বিষক্রিয়া থেকে এই ঘটনা। তবে আতঙ্কের কোন কারণ নেই প্রত্যেকেই সুস্থ আছেন। অসুস্থরা প্রত্যেকেই জয়পুরের বিভূতিভূষণ ধর গ্রামীণ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। হাসপাতাল সূত্রে খবর অসুস্থরা প্রত্যেকের অবস্থা স্থিতিশীল।
শুক্রবার দুপুরে রাজবংশী পাড়ার একটি বাড়িতে রান্না পুজোর খাবার খাওয়ার পরেই এলাকার ৭ জনের পেটের যন্ত্রণা বমি শুরু হয়। এরপর স্থানীয় বাসিন্দারা অসুস্থদের স্থানীয় বিভূতিভূষণ ধর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করে। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।