পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতায় হাতির তান্ডব, আতঙ্কিত এলাকাবাসী

গড়বেতায়

পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতায় হাতির তান্ডব, আতঙ্কিত এলাকাবাসী। গড়বেতা তিন নম্বর ব্লকের নয়াবসত এলাকায় হাতির তাণ্ডব,ক্ষতিগ্রস্ত একাধিক বাড়ি সহ ফসলের,আতংকিত এলাকার বাসিন্দারা। শুক্রবার রাতে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গড়বেতা তিন নম্বর ব্লকের নয়াবসত রেঞ্জের ঘেঁষাশোল,বাঁশিরাইশোল ও চোরকুল গ্রামে তাণ্ডব চালালো একটি দাঁতাল হাতি।

 

এই তাণ্ডবের ফলে বেশ কয়েকটি বাড়ি সহ একটি দোকানের শাটার ভেঙে তাণ্ডব চালায় দাঁতাল হাতিটি।পাশাপাশি বেশ কয়েক বিঘা জমির ফসলের ক্ষতি করেছে বলে বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই ওইসব ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার থেকে শুরু করে চাষিরা ক্ষতিপূরণের আর্জি জানিয়েছে, পাশাপাশি এই ঘটনায় আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে গোটা এলাকা জুড়ে।

 

আর ও পড়ুন    টিকটিকির মতো দেখতে প্রাণীটির দাম ২৫ লক্ষ টাকা

 

ওই এলাকার গ্রামবাসীরা জানান শুক্রবার গভীর রাতে ওই দাঁতাল হাতিটি আচমকা গ্রামে ঢুকে পড়ে তাণ্ডব শুরু করে। গ্রামবাসীরা বহু চেষ্টা করলেও হাতিটি গ্রাম ছেড়ে যেতে চায়নি বরং তাণ্ডব চালিয়ে যায়।হাতির তাণ্ডবে কয়েকটি বাড়ির ক্ষতি হয়েছে ।একটি দোকানের সাটার ভেঙে তাণ্ডব চালিয়েছে দাঁতাল হাতিটি। সেই সঙ্গে মাঠে গিয়ে হাতিটি ফসলের ও ক্ষতি করেছে।বন দফতর কে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

 

তা সত্ত্বেও এলাকার বাসিন্দারা যথেষ্ট আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন।বন দফতরের পক্ষ থেকে ওই এলাকার বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার আবেদন জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে যাদের ঘর বাড়ি ও ফসলের ক্ষতি করেছে হাতিটি তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।শনিবার সূর্যের আলো ফোটার আগেই হাতিটি ওই এলাকা থেকে স্থানীয় জঙ্গলের দিকে যায়।যার ফলে স্বস্তি ফিরে আসে ওই তিনটি গ্রামে।

 

উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতায় হাতির তান্ডব, আতঙ্কিত এলাকাবাসী। গড়বেতা তিন নম্বর ব্লকের নয়াবসত এলাকায় হাতির তাণ্ডব,ক্ষতিগ্রস্ত একাধিক বাড়ি সহ ফসলের,আতংকিত এলাকার বাসিন্দারা। শুক্রবার রাতে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গড়বেতা তিন নম্বর ব্লকের নয়াবসত রেঞ্জের ঘেঁষাশোল,বাঁশিরাইশোল ও চোরকুল গ্রামে তাণ্ডব চালালো একটি দাঁতাল হাতি। এই তাণ্ডবের ফলে বেশ কয়েকটি বাড়ি সহ একটি দোকানের শাটার ভেঙে তাণ্ডব চালায় দাঁতাল হাতিটি।

 

পাশাপাশি বেশ কয়েক বিঘা জমির ফসলের ক্ষতি করেছে বলে বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই ওইসব ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার থেকে শুরু করে চাষিরা ক্ষতিপূরণের আর্জি জানিয়েছে, পাশাপাশি এই ঘটনায় আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে গোটা এলাকা জুড়ে।