জানুয়ারি মাস থেকে বোরোচাষে জল মিলবে বর্ধমান জেলায়

জানুয়ারি

জানুয়ারি মাস থেকে বোরোচাষে জল মিলবে বর্ধমান জেলায় । রবির জন্য জল ছাড়া হবে ৩১ শে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি ২০২২ অবধি। অন্যদিকে বোরোচাষে জল মিলবে আগামী বছরের ২৭ শে জানুয়ারি থেকে। আসন্ন রবি ও বোরোচাষের জন্য ডিভিসির জল ছাড়ার এই নির্ঘন্ট ঠিক করতে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

 

সোমবার বর্ধমান ডিভিশনের কমিশনার বিজয় ভারতীর নেতৃত্বে বৈঠকটি হয় বর্ধমানে। বৈঠকের শেষ কমিশনার বিজয় ভারতী ও সভাধিপতিরা সিদ্ধান্তগুলি জানান। তারা জানান, এবারে অতিবৃষ্টি হলেও কিছুটা জল গতবারের তুলনায় কম আছে। তবে সেটার জন্য তেমন অসুবিধা হবার কথা নয়।

 

আরও পড়ুন  পুরভোটের প্রার্থীতালিকা প্রকাশের পর যা বললেন অধীর চৌধুরী 

 

তারা জানান, এই মরশুমের জন্য রবিচাষের জন্য ৫০ হাজার একর জমিতে জল পাওয়া যাবে। বোরোচাষের জন্য এক লক্ষ তিরিশ হাজার নশো একুশ একর জমিতে জল দেওয়া হবে। জলের পরিমাণ তিন লাখ তিরিশ হাজার কিউসেক। রবির জন্য জল ছাড়া হবে ৩১ শে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি ২০২২ অবধি।

 

অন্যদিকে বোরোচাষে জল মিলবে আগামী বছরের ২৭ শে জানুয়ারি থেকে। এপ্রিলের শেষ অবধি বোরো চাষে জল দেওয়া হবে। এদিনের বৈঠকে কমিশনার ছাড়াও পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, হুগলী, হাওড়া এবং বাঁকুড়া এই পাঁচটি জেলার জনপ্রতিনিধি ও আধিকারিকরা অংশ নেন। ছিলেন জেলা সভাধিপতি, কর্মাধ্যক্ষ ও সেচ দপ্তরের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন।

 

উল্লেখ্য, জানুয়ারি মাস থেকে বোরোচাষে জল মিলবে বর্ধমান জেলায় । রবির জন্য জল ছাড়া হবে ৩১ শে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি ২০২২ অবধি। অন্যদিকে বোরোচাষে জল মিলবে আগামী বছরের ২৭ শে জানুয়ারি থেকে। আসন্ন রবি ও বোরোচাষের জন্য ডিভিসির জল ছাড়ার এই নির্ঘন্ট ঠিক করতে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার বর্ধমান ডিভিশনের কমিশনার বিজয় ভারতীর নেতৃত্বে বৈঠকটি হয় বর্ধমানে। বৈঠকের শেষ কমিশনার বিজয় ভারতী ও সভাধিপতিরা সিদ্ধান্তগুলি জানান। তারা জানান, এবারে অতিবৃষ্টি হলেও কিছুটা জল গতবারের তুলনায় কম আছে। তবে সেটার জন্য তেমন অসুবিধা হবার কথা নয়।