ডায়াবেটিস রোগীদের ওষুধেই মিলল ক্যান্সারের বিষ!

ডায়াবেটিস

ডায়াবেটিস রোগীদের ওষুধেই মিলল ক্যান্সারের বিষ!  চিকিৎসকদের দেওয়া টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের ওষুধেই মিলল কার্সিনোজেন। কার্সিনোজেন হল এমন একটি উপাদান যেটিকে মানব শরীরে ক্যান্সারের জন্য সরাসরি দায়ি করেছেন বিজ্ঞানীরা।

 

এই ‘কার্সিনোজেন’ নামের ‘বিষ’ শরীরে প্রবেশ করলে তা ক্যান্সারের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে।  ডায়াবেটিসের ওষুধে কার্সিনোজেনের উপস্থিতির প্রমাণ পেয়ে এ বার নড়েচড়ে বসেছে মার্কিন ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কর্তারা।

 

মোট পাঁচটি ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার তৈরি টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ওষুধ ‘মেটফরমিন’-এর মধ্যেই কার্সিনোজেনের সমতুল্য ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ‘বিষ’ এন-নাইট্রো সোডিমেথিলামাইন-এর উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। ‘মেটফরমিন’-এ কার্সিনোজেনের উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়ার পরই ওই পাঁচ ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থাকে তাঁদের তৈরি ওষুধ বাজার থেকে তুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

 

আর ও পড়ুন    ঋতু পরিবর্তনের এই সময়ে ত্বকের যত্ন নিন

 

তবে একই সঙ্গে বাজার থেকে ডায়াবেটিসের সব ওষুধ তুলে নেওয়ার পর ওই ঘাটতি কী ভাবে পূরণ করা যায়, তা নিয়ে বিচার-বিবেচনা করে দেখছেন মার্কিন ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কর্তারা।     জানা গিয়েছে, ২২টি ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার তৈরি ‘মেটফরমিন’-এর ১৬টি ব্যাচের (১৬টি পর্যায়ে বাজারে ছাড়া) ৪২ শতাংশ নমুনাতেই উচ্চ মাত্রায়-এর উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে।

 

উল্লেখ্য, ডায়াবেটিস রোগীদের ওষুধেই মিলল ক্যান্সারের বিষ!  চিকিৎসকদের দেওয়া টাইপ ২ ডায়াবেটিস রোগীদের ওষুধেই মিলল কার্সিনোজেন। কার্সিনোজেন হল এমন একটি উপাদান যেটিকে মানব শরীরে ক্যান্সারের জন্য সরাসরি দায়ি করেছেন বিজ্ঞানীরা।  এই ‘কার্সিনোজেন’ নামের ‘বিষ’ শরীরে প্রবেশ করলে তা ক্যান্সারের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে।  ডায়াবেটিসের ওষুধে কার্সিনোজেনের উপস্থিতির প্রমাণ পেয়ে এ বার নড়েচড়ে বসেছে মার্কিন ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কর্তারা।

 

মোট পাঁচটি ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার তৈরি টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ওষুধ ‘মেটফরমিন’-এর মধ্যেই কার্সিনোজেনের সমতুল্য ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ‘বিষ’ এন-নাইট্রো সোডিমেথিলামাইন-এর উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। ‘মেটফরমিন’-এ কার্সিনোজেনের উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়ার পরই ওই পাঁচ ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থাকে তাঁদের তৈরি ওষুধ বাজার থেকে তুলে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।