নোয়াপাড়া থানায় আজও পালিত হয় নেতাজির জন্ম জয়ন্তী উৎসব

নোয়াপাড়া

নোয়াপাড়া থানায় আজও পালিত হয় নেতাজির জন্ম জয়ন্তী উৎসব।  নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর স্মৃতি বিজরিত নোয়াপাড়া থানায় আজও পালিত হয় নেতাজির জন্ম জয়ন্তী উৎসব। আজ নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫ তম জন্ম জয়ন্তী উৎসব পালিত হচ্ছে সারা দেশ জুড়ে। তবে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারে টের অন্তর্গত নোয়াপাড়া থানা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ইতিহাস বিজরিত থানা। তাই এখানে বিশেষ ভাবে পালিত হয় নেতাজির জন্ম জয়ন্তী উৎসব।

 

১৯৩১ সালে ১১ অক্টোবর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু কে তদানীন্তন ইংরেজ সরকার শ্যামনগর চৌরঙ্গী কালীবাড়ি মোড় থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে এসে এই নোয়াপাড়া থানায় বন্দী করে রেখেছিল। সেই থেকে এই থানা ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নেয়। এই থানার যে ঘরে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু কে রাখা হয়েছিল সেই ঘরটি আজও অক্ষত রয়েছে। সেই ঘরে আর কাউকে বন্দী করে রাখা হয় না। বরং সেই ঘরটি তে নেতাজির ছবি ও ফলক বসানো আছে তাতে ফুল দেওয়া হয় রোজ।

 

আর ২৩ জানুয়ারি দিনটি তে সর্ব সাধারনের জন্য খুলে দেওয়া হয় ঘর টি। তবে এই বছর করোনা পরিস্থিতি র জন্য সমস্ত করোনা বিধি মেনে অনুষ্ঠান টি ছোট করে পালিত হয়। এদিন নোয়াপাড়া থানায় নেতাজি মূর্তি ও নেতাজির কক্ষে মালা দেন এ সি পি জগদ্দল সুব্রত মণ্ডল। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নোয়াপাড়া থানার পুলিশ আধিকারিকরা।

 

আর ও পড়ুন      আসানসোল স্টেশনের ইয়ার্ডে বসছে স্বয়ংক্রিয় পরিস্কারের মেশিন 

 

উল্লেখ্য, নোয়াপাড়া থানায় আজও পালিত হয় নেতাজির জন্ম জয়ন্তী উৎসব।  নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর স্মৃতি বিজরিত নোয়াপাড়া থানায় আজও পালিত হয় নেতাজির জন্ম জয়ন্তী উৎসব। আজ নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫ তম জন্ম জয়ন্তী উৎসব পালিত হচ্ছে সারা দেশ জুড়ে। তবে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারে টের অন্তর্গত নোয়াপাড়া থানা নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ইতিহাস বিজরিত থানা। তাই এখানে বিশেষ ভাবে পালিত হয় নেতাজির জন্ম জয়ন্তী উৎসব। ১৯৩১ সালে ১১ অক্টোবর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু কে তদানীন্তন ইংরেজ সরকার শ্যামনগর চৌরঙ্গী কালীবাড়ি মোড় থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে এসে এই নোয়াপাড়া থানায় বন্দী করে রেখেছিল।

 

সেই থেকে এই থানা ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নেয়। এই থানার যে ঘরে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু কে রাখা হয়েছিল সেই ঘরটি আজও অক্ষত রয়েছে। সেই ঘরে আর কাউকে বন্দী করে রাখা হয় না। বরং সেই ঘরটি তে নেতাজির ছবি ও ফলক বসানো আছে তাতে ফুল দেওয়া হয় রোজ। আর ২৩ জানুয়ারি দিনটি তে সর্ব সাধারনের জন্য খুলে দেওয়া হয় ঘর টি। তবে এই বছর করোনা পরিস্থিতি র জন্য সমস্ত করোনা বিধি মেনে অনুষ্ঠান টি ছোট করে পালিত হয়। এদিন নোয়াপাড়া থানায় নেতাজি মূর্তি ও নেতাজির কক্ষে মালা দেন এ সি পি জগদ্দল সুব্রত মণ্ডল। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নোয়াপাড়া থানার পুলিশ আধিকারিকরা।

 

১৯৩১ সালে ১১ অক্টোবর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু কে তদানীন্তন ইংরেজ সরকার শ্যামনগর চৌরঙ্গী কালীবাড়ি মোড় থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে এসে এই নোয়াপাড়া থানায় বন্দী করে রেখেছিল। সেই থেকে এই থানা ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নেয়। এই থানার যে ঘরে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু কে রাখা হয়েছিল সেই ঘরটি আজও অক্ষত রয়েছে। সেই ঘরে আর কাউকে বন্দী করে রাখা হয় না। বরং সেই ঘরটি তে নেতাজির ছবি ও ফলক বসানো আছে তাতে ফুল দেওয়া হয় রোজ।