পরিযায়ী শ্রমিক বোঝাই বাস নয়নজুলিতে পড়ে মৃত ৬, আহত বহু

পরিযায়ী

পরিযায়ী শ্রমিক বোঝাই বাস নয়নজুলিতে পড়ে মৃত ৬, আহত বহু। নিয়ন্ত্রন হারিয়ে লক্ষ্মউগামী পরিযায়ী শ্রমিক বোঝাই বেসরকারি বাস নয়নজুলিতে পড়ে  মৃত্যু হল ৬ জনের। তবে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে অনুমান করা যাচ্ছে। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ থানার রূপাহারে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে।

 

দুর্ঘটনার পরে ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছায় রায়গঞ্জ থানার বিশাল পুলিশবাহিনী ও রায়গঞ্জ দমকল বাহিনী। নয়নজুলিতে পড়ে থাকা বাসে আটকে পরা পরিযায়ী শ্রমিকদের উদ্ধারে ঝাঁপিয়ে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা এবং দমকল বাহিনীর কর্মীরা। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান জেলা বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরাও।

 

আর ও  পড়ুন    ফের জট টলিপাড়ায়! প্রশ্নের মুখে মেগার শ্যুটিং, কেন? 

 

তবে কতজন বাসযাত্রী আহত হয়েছেন, তা এখনও জানা যায়নি। উদ্ধারকারীরা বাস থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের উদ্ধার করে দ্রুত রায়গঞ্জ গভর্মেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন। সেখানেই আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। এঁদের মধ্যে দু’জনের অবস্থা আশংকাজনক।

 

দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছান জেলা পুলিশ প্রশাসনের কর্তারাও। বাসে থাকা এক পরিযায়ী শ্রমিক জানিয়েছেন পুরো বাস ভর্তি ছিল। অন্তত ১২ থেকে ১৩ জন শিশুও ছিল ওই বাসে। কতজন মারা গিয়েছে বা কতজন আহত হয়েছেন কিছুই বলতে পারছেন না তিনি। তবে গাড়ির চালক মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালাচ্ছিলেন বলে অভিযোগ করেছেন কৃষ্ণা মন্ডল নামে দুর্ঘটনাগ্রস্থ বাসে থাকা পরিযায়ী শ্রমিক।

 

দুর্ঘটনা ঘটার একটু আগেই জাতীয় সড়কের উপর অন্য একটি গাড়ির সাথে ধাক্কা লাগার পরই নিয়ন্ত্রন হারিয়ে বাসটি রূপাহার সেতু থেকে নীচে নয়নজুলিতে উল্টে যায়। হতাহতের সংখ্যা এখনও জানা যায়নি। পুলিশ দমকলকর্মী এবং বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীদের সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দাও হাত লাগিয়েছেন উদ্ধারকার্যে।

 

আটকে থাকা যাত্রীদের উদ্ধার করতে দুটি ক্রেন এবং একটি হাইড্রোলিক ক্রেন এনে গাড়িটিকে জল থেকে উপড়ে তোলা হয়। তবে ক্রেন দিয়ে কিছুটা তোলার পর ডুবন্ত বাসের মধ্যে একাধিক মৃতদেহ আছে বলে জানাচ্ছে উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। চালক, খালাসি পলাতক। এখনও পর্যন্ত তাঁদের খোঁজ পাওয়া যায়নি।

 

উল্লেখ্য, দুর্ঘটনার পরে ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছায় রায়গঞ্জ থানার বিশাল পুলিশবাহিনী ও রায়গঞ্জ দমকল বাহিনী। নয়নজুলিতে পড়ে থাকা বাসে আটকে পরা পরিযায়ী শ্রমিকদের উদ্ধারে ঝাঁপিয়ে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা এবং দমকল বাহিনীর কর্মীরা। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান জেলা বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরাও। দুর্ঘটনা ঘটার একটু আগেই জাতীয় সড়কের উপর অন্য একটি গাড়ির সাথে ধাক্কা লাগার পরই নিয়ন্ত্রন হারিয়ে বাসটি রূপাহার সেতু থেকে নীচে নয়নজুলিতে উল্টে যায়।

 

হতাহতের সংখ্যা এখনও জানা যায়নি। পুলিশ দমকলকর্মী এবং বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীদের সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দাও হাত লাগিয়েছেন উদ্ধারকার্যে। তবে কতজন বাসযাত্রী আহত হয়েছেন, তা এখনও জানা যায়নি। উদ্ধারকারীরা বাস থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের উদ্ধার করে দ্রুত রায়গঞ্জ গভর্মেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন। সেখানেই আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। এঁদের মধ্যে দু’জনের অবস্থা আশংকাজনক।