রোনাল্ডোকে নিয়ে এ কি বললেন এই পর্তুগিজ মডেল

পর্তুগিজ

রোনাল্ডোকে নিয়ে এ কি বললেন এই পর্তুগিজ মডেল। বিখ্যাত ফুটবলার পর্তুগিজ এই মুহূর্তে জর্জিনা রডরিগেজের সঙ্গে সম্পর্কে আছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো। তিনি এখন তাঁর জীবনসঙ্গী বলে জানা যায়। একই সঙ্গে তাঁদের সন্তানও হয়েছে। অতীতে রোনাল্ডোকে বেশ কিছু মহিলার সঙ্গে জড়িতে থাকার খবর পাওয়া গিয়েছিল। তবে আপাতত নিজের পরিবারের সঙ্গে ভাল আছেন রোনাল্ডো। একই সঙ্গে তাঁর পরিবার ও তাঁর বান্ধবীর সঙ্গে অনেক ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন এই ফুটবলার।

 

রোনাল্ডো পর্তুগিজ মডেল নাতাচা রদ্রিগেজের সঙ্গে রাত কাটিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে এই পর্তুগিজ মডেলের কথা কতটা সত্য সেটা এখনও কোনও প্রমাণ হয়নি। বেশ কিছু মাস আগেই এই বিষয় তিনি অভিযোগ করেছিলেন তিনি।

 

ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের তারকা CR7-র সঙ্গে রাত কাটানোর অভিযোগের পর আগুনের মুখে পড়েছেন রোনাল্ডো। কারণ এখন এই খবর পুরো বিশ্বে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। রদ্রিগেজ দাবি করেছেন যে, দুই মাসের বার্তা পাঠানোর পরে, রোনাল্ডো তার বর্তমান সঙ্গী জর্জিনা রদ্রিগেজের সাথে দেখা করার কিছুদিন পরেই তারা একসাথে বিছানা ভাগ করে নিয়েছেন।

 

আর ও  পড়ুন    নিম্নচাপের দাপটে সুন্দরবনে নদী বাঁধ ভাঙনের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে

 

অভিযোগ যে, ২০১৭ সালের মার্চ মাসে এই জুটি একসঙ্গে বিছানায় সঙ্গম করার পর রোনাল্ডো এই মডেলকে ফের মেসেজ করেছিলেন। তিনি লিখেছিলেন “আমি এটা উপভোগ করেছি। আমরা ফের একদিন একে অপরের সঙ্গে দেখা করব। টপ সিক্রেট রেখো বিষয়টা।”

 

তিনি তাকে লিখেছিলেন। রোনাল্ডো, নাতাচা রদ্রিগেজের দাবি অনুসারে একটি সংবাদমাধ্যম রিপোর্ট করেছে, তারপর যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় এবং তাকে সমস্ত প্ল্যাটফর্মে ব্লক করে দেয় বলে অভিযোগ এবং তবে এই পর্তুগিজ মডেলের দাবি যে সে তার বর্তমান সঙ্গীর সাথেও এমন খারাপ কাজ করতে পারেন। রোনাল্ডোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার বিষয় নিয়ে বলেন “রাত ১ টা ছিল এবং আমি তাকে একটি রসিকতা করে আমার একটি ছবি পাঠিয়েছিলাম” “আমি কখনও ভাবিনি সে উত্তর দেবে।

 

কিন্তু সকাল ৬টায় সে আমাকে মেসেজ করেছিল রোনাল্ডো এবং সেখান থেকে সবকিছুর শুরু হয়েছিল।মডেলটি বলেন, “আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না যে আমি ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডোর মতো এক তারকার অ্যাপার্টমেন্টে যাচ্ছি।” “আমার হৃদয় দৌড়ঝাঁপ করছিল কিন্তু সে খুব সুন্দর এবং মিষ্টি একজন মানুষ এবং আমাকে বলেছিলেন যেন আমি ভাবি যে আমি আমার নিজের বাড়িতে আছি। আমি আমার জুতা খুলে তাঁর বাড়িতে ঢুকি ও এক গ্লাস জ্যুস পান করি।

 

আমরা তার অ্যাপার্টমেন্টে বসে গল্প করতে শুরু করি এবং আমি কোথা থেকে এসেছি সে সম্পর্কে কথা বলি। তারপর বাকি অনেক ঘনিষ্ঠতা হয় আমাদের মধ্যে।” পেছন ফিরে তাকালে, মনে হয় আমি যদি না চাইতাম, ব্যাপারটা না করতাম ভাল হতো।”