পেশায় টোটো চালক বিজেপি প্রার্থী, নিজেই টোটো চালিয়ে প্রচার সারছেন

পেশায়

পেশায় টোটো চালক বিজেপি প্রার্থী, নিজেই টোটো চালিয়ে প্রচার সারছেন। পেশায় টোটো চালক। সেই টোটো চালকই এবার বিজেপি প্রার্থী ১০৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে। বিজেপি প্রার্থী তারকনাথ ধীবর নিজে টোটো চালিয়েই প্রচার চালাচ্ছেন এলাকায়। হাতিনলের বাসিন্দা তারকনাথের টোটো সাজানো হয়েছে বিজেপির ঝাণ্ডা ও পোস্টারে। পোস্টার দলীয় প্রতীকের পাশাপাশি রয়েছে প্রার্থীর নিজের ছবিও।

 

টোটোর মাথায় মাইক বাঁধা। বাজছে বাবুল সুপ্রিয়র গাওয়া সেই গান “এই তৃণমূল আর না”। হাতিনল থেকে সাঁকতোড়িয়া হয়ে যশাইডি। মোড়ের মাথায় মাথায় টোটো দাঁড় করিয়ে নেমে পড়ছেন ডোর টু ডোর ক্যাম্পেইনে। গত পাঁচ বছর ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন তৃণমূলের সাধন পাল। এবার ওয়ার্ডটি সংরক্ষিত হয়ে যাওয়ায় তিনি প্রার্থী হতে পারেননি। তৃণমূল কাউন্সিলারের ব্যর্থতাকেই তিনি তুলে ধরছেন তাঁর প্রচারে। তারকনাথের দাবি, রাস্তা সংস্কার হয়নি।  জল জমে থাকে। নিকাশির অবস্থা একেবারে ভালো নয়। হাতিনল থেকে ডিসেরগড় তিন কিলোমিটার দূরত্ব। কিন্তু রাস্তায় কোনও আলো নেই। একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে পুরো এলাকা। এই অনুন্নয়নকেই প্রচারের হাতিয়ার করছেন তিনি। বিজেপি প্রার্থী জানান তাঁর আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। টোটোটি নিজের নয়। মালিকের কাছে দৈনিক ২৫০ টাকা ভাড়া দিয়ে নিয়ে আসেন।

 

আর ও পড়ুন     সকালের বিমানে দিল্লি গেলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ

 

সারাদিন যা আয় হয় মালিককে ২৫০ টাকা জমা দিতে হয়। টোটো চালানোর আগে তিনি মাছ বিক্রি করতেন বলে জানান। তবে নির্বাচনী প্রচারের ক্ষেত্রে মালিক ভাড়া হাঁকিয়েছে ৪০০ টাকা। সেই টাকা আপাতত দল দিচ্ছে বলে তিনি জানান। পুরো এলাকা নিজেই টোটো চালিয়ে প্রচার করছেন প্রার্থী। উল্লেখ্য কয়েকদিন আগে পুরপ্রচারে এসেছিলেন বিজেপির শালতোড়ার বিধায়ক চন্দনা বাউরি। রাজমিস্ত্রীর স্ত্রী চন্দনাও হত দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা বিজেপি নেত্রী। চন্দনা বলেন মানুষের আর্শীবাদে তিনি বিধায়ক হয়েছেন তারকনাথও মানুষের আর্শীবাদে কাউন্সিলর হবেন। মানুষকে সেবা করার সুযোগ পাবেন।

 

উল্লেখ্য, পেশায় টোটো চালক বিজেপি প্রার্থী, নিজেই টোটো চালিয়ে প্রচার সারছেন। পেশায় টোটো চালক। সেই টোটো চালকই এবার বিজেপি প্রার্থী ১০৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে। বিজেপি প্রার্থী তারকনাথ ধীবর নিজে টোটো চালিয়েই প্রচার চালাচ্ছেন এলাকায়। হাতিনলের বাসিন্দা তারকনাথের টোটো সাজানো হয়েছে বিজেপির ঝাণ্ডা ও পোস্টারে। পোস্টার দলীয় প্রতীকের পাশাপাশি রয়েছে প্রার্থীর নিজের ছবিও। টোটোর মাথায় মাইক বাঁধা। বাজছে বাবুল সুপ্রিয়র গাওয়া সেই গান “এই তৃণমূল আর না”।

 

হাতিনল থেকে সাঁকতোড়িয়া হয়ে যশাইডি। মোড়ের মাথায় মাথায় টোটো দাঁড় করিয়ে নেমে পড়ছেন ডোর টু ডোর ক্যাম্পেইনে। গত পাঁচ বছর ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন তৃণমূলের সাধন পাল। এবার ওয়ার্ডটি সংরক্ষিত হয়ে যাওয়ায় তিনি প্রার্থী হতে পারেননি। তৃণমূল কাউন্সিলারের ব্যর্থতাকেই তিনি তুলে ধরছেন তাঁর প্রচারে। তারকনাথের দাবি, রাস্তা সংস্কার হয়নি। জল জমে থাকে। নিকাশির অবস্থা একেবারে ভালো নয়। হাতিনল থেকে ডিসেরগড় তিন কিলোমিটার দূরত্ব। কিন্তু রাস্তায় কোনও আলো নেই। একেবারে বিচ্ছিন্ন হয়ে রয়েছে পুরো এলাকা। এই অনুন্নয়নকেই প্রচারের হাতিয়ার করছেন তিনি। বিজেপি প্রার্থী জানান তাঁর আর্থিক অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। টোটোটি নিজের নয়। মালিকের কাছে দৈনিক ২৫০ টাকা ভাড়া দিয়ে নিয়ে আসেন।