বিকাশ মাইতির গানের প্রতিভায় মেতেছে মেদিনীপুর!

বিকাশ

বিকাশ মাইতির গানের প্রতিভায় মেতেছে মেদিনীপুর! পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরের সাগরপুর গ্রামে অজিত মাইতি এবং মিনতি মায়ের একমাত্র ছেলে বিকাশ মাইতি! ছোট থেকেই খুব গান প্রিয়সি এই বিকাশ। দরিদ্র পিছনে টান দিলেও গান কে বন্ধ করতে পারেনি দরিদ্রতা।শিশু বয়স থেকেই মাটির প্রতিমা বানাতে পারদর্শী বিকাশ। তার হাতের তৈরি প্রতিমা দাসপুর এর বিভিন্ন বড় বড় ক্লাবে স্থান করে নিয়েছে। শুধু তাই নয় তিনি এলাকার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম গান গেয়ে মন কেড়ে নিয়েছে।

 

দাসপুরের সাগরপুর স্যার আশুতোষ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে উচ্চমাধ্যমিক দেওয়ার পর বাবা অর্থ সাহায্য করতে না পারায় পড়াশোনা বন্ধ করে দেয়। বর্তমানে বাবা একজন প্যারালাইসিস রোগী।মাথার উপর সংসার চালানোর চাপ অন্যদিকে গান শেখার অদম্য প্রয়াস। ছোট থেকেই গ্রাম প্রিয়সি বিকাশ সংসার চালানোর পাশাপাশি গানের রেওয়াজ চালাতে থাকে। অর্থ না থাকার কারণে বড় কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে শিখতে না পারলেও নিজের বাড়িতে বসেই গান শেখে জায়গা করে নিয়েছে জি বাংলা সারেগামাপা এর মত অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার।

 

আর ও  পড়ুন      দিল্লিতে দেখা দিয়েছে ব্ল্যাক আউটের আশঙ্কা, কেন? জানুন

 

বাড়িতে রয়েছে বেশ কয়েকটি ট্রফি ও ম্যাডেল। মা অনিমা মাইতি জানান ছেলের বড় গায়ক হওয়ার তাই শত কষ্ট হলেও ছেলেকে গায়ক বানাতে চান তিনি। এভাবেই মাটির প্রতিমা বানিয়ে সংসার চালানোর পাশাপাশি নিজের গান কেউ আরো ভালো করে কিভাবে শ্রোতাদের কাছে উপহার দেওয়া যায় সে বিষয়ে সদা সচেষ্ট বিকাশ।

 

উল্লেখ্য, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরের সাগরপুর গ্রামে অজিত মাইতি এবং মিনতি মায়ের একমাত্র ছেলে বিকাশ মাইতি! ছোট থেকেই খুব গান প্রিয়সি এই বিকাশ। দরিদ্র পিছনে টান দিলেও গান কে বন্ধ করতে পারেনি দরিদ্রতা।

 

শিশু বয়স থেকেই মাটির প্রতিমা বানাতে পারদর্শী বিকাশ। তার হাতের তৈরি প্রতিমা দাসপুর এর বিভিন্ন বড় বড় ক্লাবে স্থান করে নিয়েছে। শুধু তাই নয় তিনি এলাকার বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম গান গেয়ে মন কেড়ে নিয়েছে। দাসপুরের সাগরপুর স্যার আশুতোষ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে উচ্চমাধ্যমিক দেওয়ার পর বাবা অর্থ সাহায্য করতে না পারায় পড়াশোনা বন্ধ করে দেয়।

 

বর্তমানে বাবা একজন প্যারালাইসিস রোগী।মাথার উপর সংসার চালানোর চাপ অন্যদিকে গান শেখার অদম্য প্রয়াস। ছোট থেকেই গ্রাম প্রিয়সি বিকাশ সংসার চালানোর পাশাপাশি গানের রেওয়াজ চালাতে থাকে। অর্থ না থাকার কারণে বড় কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে শিখতে না পারলেও নিজের বাড়িতে বসেই গান শেখে জায়গা করে নিয়েছে জি বাংলা সারেগামাপা এর মত অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার।