ঝাড়গ্রামের বিভিন্ন এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শতাধিক দাঁতাল হাতি

বেড়াচ্ছে

ঝাড়গ্রামের বিভিন্ন এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শতাধিক দাঁতাল হাতি। নয়াগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শতাধিক দাঁতাল হাতি,আতংকিত এলাকার বাসিন্দারা,সতর্ক করলো বন দফতর।  ঝাড়গ্রাম জেলার নয়াগ্রাম ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শতাধিক দাঁতাল হাতি। যার ফলে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন ওই এলাকার গ্রামবাসীরা ।

 

বন দফতরের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার জানানো হয় যে নয়াগ্রাম ব্লকের কলমাপুকুরিয়া এলাকায় প্রায় চল্লিশটি হাতি, ছোটখাঁকড়ি এলাকায় প্রায় চল্লিশটি হাতি,ধুমসাই এলাকায় চৌদ্দটি, তপবন এলাকায় দশটি হাতি রয়েছে।বন দপ্তর এর পক্ষ থেকে ওই এলাকার সর্বস্তরের মানুষকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাতি কে উত্তপ্ত করতে নিষেধ করা হয়েছে।

 

জঙ্গল এলাকার রাস্তায় সন্ধ্যার পর যাতায়াত করতে নিষেধ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে হাতির যাত্রাপথে যাতে কেউ কোনো বাধা না দেয় সে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।তবে যেভাবে খাবারের সন্ধানে হাতির দল বিভিন্ন ভাগে ভাগ হয়ে লোকালয়ে ঢুকে পড়ছে তাতে ফসল ও ঘরবাড়ির ক্ষতির পাশাপাশি অনেকেই প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন। তবে ওই এলাকাগুলিতে বন দফতরের কর্মীরা রয়েছে।

 

আর ও পড়ুন     সুন্দরবনে শুরু হয়েছে বাঘ গণনার কাজ

 

হাতির দলের গতিবিধির ওপর নজরদারি শুরু করেছে বন দফতরের কর্মীরা। নয়াগ্রাম ব্লকের বিভিন্ন এলাকার গ্রামবাসীরা হাতির হামলার আশঙ্কায় আতংকের মধ্যে রয়েছেন। হাতির দল ইতিমধ্যে কয়েকটি মাটির বাড়ি ভেঙে দিয়েছে বলে গ্রামবাসীরা জানান ।

 

সেই সঙ্গে মাঠে থাকা ফসলের ক্ষতি করছে হাতির দল ।খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে গিয়ে হাতি ঘরের মধ্যে ঢুকে পড়েছে। তাই যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা করছেন এলাকার বাসিন্দারা। বন দফতরের পক্ষ থেকে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও যথেষ্ট আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন নয়াগ্রাম ব্লকের বিভিন্ন গ্রামের জঙ্গল লাগুয়া গ্রামের বাসিন্দারা বলে তারা জানান।

 

উল্লেখ্য,ঝাড়গ্রামের বিভিন্ন এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শতাধিক দাঁতাল হাতি। নয়াগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শতাধিক দাঁতাল হাতি,আতংকিত এলাকার বাসিন্দারা,সতর্ক করলো বন দফতর।  ঝাড়গ্রাম জেলার নয়াগ্রাম ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে শতাধিক দাঁতাল হাতি। যার ফলে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন ওই এলাকার গ্রামবাসীরা ।  বন দফতরের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার জানানো হয় যে নয়াগ্রাম ব্লকের কলমাপুকুরিয়া এলাকায় প্রায় চল্লিশটি হাতি, ছোটখাঁকড়ি এলাকায় প্রায় চল্লিশটি হাতি,ধুমসাই এলাকায় চৌদ্দটি, তপবন এলাকায় দশটি হাতি রয়েছে।

 

বন দপ্তর এর পক্ষ থেকে ওই এলাকার সর্বস্তরের মানুষকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাতি কে উত্তপ্ত করতে নিষেধ করা হয়েছে।  জঙ্গল এলাকার রাস্তায় সন্ধ্যার পর যাতায়াত করতে নিষেধ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে হাতির যাত্রাপথে যাতে কেউ কোনো বাধা না দেয় সে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ।তবে যেভাবে খাবারের সন্ধানে হাতির দল বিভিন্ন ভাগে ভাগ হয়ে লোকালয়ে ঢুকে পড়ছে তাতে ফসল ও ঘরবাড়ির ক্ষতির পাশাপাশি অনেকেই প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন। তবে ওই এলাকাগুলিতে বন দফতরের কর্মীরা রয়েছে।