সীমান্তরেখা থেকে সেনা সরানোর বৈঠক সম্পূর্ণ ভেস্তে গেল ভারত-চীনের মধ্যে

বৈঠক

সীমান্তরেখা থেকে সেনা সরানোর বৈঠক সম্পূর্ণ ভেস্তে গেল ভারত-চীনের মধ্যে। ভারত চীন সীমান্তের শান্তি প্রক্রিয়া থমকে গেলো।  লাদাখের কাছে প্রকৃত সীমান্তরেখা থেকে সেনা সরানোর বৈঠক সম্পূর্ণ ভেস্তে গেল। এদিন  সকালেই ভারতীয় সেনার তরফে জানানো হয়েছিল, ভারতের তরফ থেকে বার বার গঠনমূলক প্রস্তাব দেওয়া হলেও চীন নিজের অবস্থান থেকে নড়েনি। অথচ বৈঠক অসফল হওয়ার দায় এবার ভারতের ঘাড়েই চাপিয়ে দিল চীন।

 

ভারতীয় সেনার তরফে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছিল, ‘বৈঠকে ভারতের তরফে সমস্যার সমাধানে একের পর এক গঠনমূলক প্রস্তাব দেওয়া হলেও তাতে রাজি হয়নি চীন। তাদের পক্ষ থেকেও এমন কোনও প্রস্তাব আসেনি যা দিয়ে সমাধানে আসা যায়। সে কারণে, এই বৈঠক থেকে ইতিবাচক কোনও ফল পাওয়া যায়নি।’ কিন্তু ভারতের এই দাবি পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছে চীন। বেজিংয়ের পালটা দাবি, ভারত অনড় মানসিকতা দেখাচ্ছে। ভারতের দাবি ভিত্তিহীন এবং যুক্তিহীন। অন্যদিকে  লাল ফৌজের তরফে বলা হয়েছে, সীমান্তে সুরক্ষা নিয়ে চীন যথেষ্ট কঠোর। কিন্তু এই বিষয়টা নিয়ে চীনকে ভুল বুঝছে ভারত।

 

আর ও  পড়ুন    ফের পিছিয়ে গেল শাহরুখ পুত্র আরিয়নের শুনানির তারিখ

 

তবে চীন যা-ই বলুক, সাম্প্রতিক অতীতে বার বার চুক্তি লঙ্ঘন করেছে চীন। সেনা সরানো তো দূর অস্ত, উলটে প্রকৃত সীমান্ত রেখার কাছে নতুন নতুন নির্মাণকাজ চালিয়ে গেছে তারা। কিছুদিন আগেই অরুণাচল সীমান্ত দিয়ে প্রায় ২০০ চীনা সেনা ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছিল। নিরাপত্তা বাহিনী সজাগ থাকায় এড়ানো গেছে বিপদ।

 

উল্লেখ্য, ভারত চীন সীমান্তের শান্তি প্রক্রিয়া থমকে গেলো।  লাদাখের কাছে প্রকৃত সীমান্তরেখা থেকে সেনা সরানোর বৈঠক সম্পূর্ণ ভেস্তে গেল। এদিন  সকালেই ভারতীয় সেনার তরফে জানানো হয়েছিল, ভারতের তরফ থেকে বার বার গঠনমূলক প্রস্তাব দেওয়া হলেও চীন নিজের অবস্থান থেকে নড়েনি। অথচ বৈঠক অসফল হওয়ার দায় এবার ভারতের ঘাড়েই চাপিয়ে দিল চীন।  ভারতীয় সেনার তরফে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছিল, ‘বৈঠকে ভারতের তরফে সমস্যার সমাধানে একের পর এক গঠনমূলক প্রস্তাব দেওয়া হলেও তাতে রাজি হয়নি চীন।

 

তাদের পক্ষ থেকেও এমন কোনও প্রস্তাব আসেনি যা দিয়ে সমাধানে আসা যায়। সে কারণে, এই বৈঠক থেকে ইতিবাচক কোনও ফল পাওয়া যায়নি।’ কিন্তু ভারতের এই দাবি পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছে চীন। বেজিংয়ের পালটা দাবি, ভারত অনড় মানসিকতা দেখাচ্ছে। ভারতের দাবি ভিত্তিহীন এবং যুক্তিহীন। অন্যদিকে  লাল ফৌজের তরফে বলা হয়েছে, সীমান্তে সুরক্ষা নিয়ে চীন যথেষ্ট কঠোর। কিন্তু এই বিষয়টা নিয়ে চীনকে ভুল বুঝছে ভারত।