অতিরিক্ত ভর্তি ফি নেওয়ার অভিযোগ উঠলো সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে

ভর্তি

অতিরিক্ত ভর্তি ফি নেওয়ার অভিযোগ উঠলো সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ।  প্রধান শিক্ষকের কাছে সরব অভিভাবকরা।  দুর্গাপুরের  বিজড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের ভর্তি করতে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার অভিযোগ। এই টাকা দিতে না পারায় এখনো ভর্তি হতে পারেনি এলাকার বেশ কিছু দুঃস্থ পরিবারের পড়ুয়ারা। পড়ুয়াদের অভিভাবকদের অভিযোগ ভর্তি ফি ২৪০ টাকা হওয়া সত্বেও অতিরিক্ত ১০০টাকা নিচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষ এই অবস্থায় সেটা দেওয়া তাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না বলে জানান।ক্ষোভ বাড়ছে অভিভাবকদের।

 

অভিযোগ স্বীকার করে স্কুলের প্রধান শিক্ষক কাজী নিজাম উদ্দিন দাবি করেন স্কুলের নাইট গার্ড এর জন্য এবং সরস্বতী পুজোর জন্য অতিরিক্ত 100 টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। তবে যাদের সামর্থ্য নেই তাদের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে না বলেও তিনি দাবি করেন। শুক্রবার সকালে পড়ুয়াদের নিয়ে অভিভাবকরা সরব হয় স্কুলে। ক্ষোভে ফেটে পড়ে প্রধান শিক্ষককের কাছে অভিভাবকরা।

 

কেন নেওয়া হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা? রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা আনছে পড়ুয়াদের তার পরেও কেন নেওয়া হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা সরকারি স্কুলের প্রশ্ন তুলছেন অভিভাবকরা?। সরস্বতী বাউরি, সুনীল বাউরি সহ অন্যান্য অভিভাবকরা বলেন তারা দিনমজুরি কাজ করেন তাদের পক্ষে 350 টাকা করে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। যদিও পড়ুয়াদের অভিভাবকদের চাপে পড়ে ২৪০ টাকা করে নিয়ে ভর্তি করার কথা জানান প্রধান শিক্ষক কাজী নিজাউদ্দিন।

 

আর ও পড়ুন    বছরের শেষ দিনে পুরুলিয়ার প্রতিটি স্পটে পিকনিক পার্টির ভিড়

 

উল্লেখ্য, সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে অতিরিক্ত ভর্তি ফি নেওয়ার অভিযোগ।  প্রধান শিক্ষকের কাছে সরব অভিভাবকরা।  দুর্গাপুরের  বিজড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের ভর্তি করতে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার অভিযোগ। এই টাকা দিতে না পারায় এখনো ভর্তি হতে পারেনি এলাকার বেশ কিছু দুঃস্থ পরিবারের পড়ুয়ারা। পড়ুয়াদের অভিভাবকদের অভিযোগ ভর্তি ফি ২৪০ টাকা হওয়া সত্বেও অতিরিক্ত ১০০টাকা নিচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষ এই অবস্থায় সেটা দেওয়া তাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না বলে জানান।ক্ষোভ বাড়ছে অভিভাবকদের।অভিযোগ স্বীকার করে স্কুলের প্রধান শিক্ষক কাজী নিজাম উদ্দিন দাবি করেন স্কুলের নাইট গার্ড এর জন্য এবং সরস্বতী পুজোর জন্য অতিরিক্ত 100 টাকা করে নেওয়া হচ্ছে।

 

তবে যাদের সামর্থ্য নেই তাদের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে না বলেও তিনি দাবি করেন। শুক্রবার সকালে পড়ুয়াদের নিয়ে অভিভাবকরা সরব হয় স্কুলে। ক্ষোভে ফেটে পড়ে প্রধান শিক্ষককের কাছে অভিভাবকরা। কেন নেওয়া হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা? রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বিভিন্ন প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা আনছে পড়ুয়াদের তার পরেও কেন নেওয়া হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা সরকারি স্কুলের প্রশ্ন তুলছেন অভিভাবকরা?। সরস্বতী বাউরি, সুনীল বাউরি সহ অন্যান্য অভিভাবকরা বলেন তারা দিনমজুরি কাজ করেন তাদের পক্ষে 350 টাকা করে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। যদিও পড়ুয়াদের অভিভাবকদের চাপে পড়ে ২৪০ টাকা করে নিয়ে ভর্তি করার কথা জানান প্রধান শিক্ষক কাজী নিজাউদ্দিন।