ফের বাঁধ ভাঙ্গলো দক্ষিণ ২৪পরগণা জেলায়। জলের তলায় ডুবলো দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীর রাধাবল্লভপুর গ্রামের একাধিক বাড়ি। জানা গিয়েছে, শুক্রবার ভোররাতে হোগল নদীর বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় জল ঢুকতে থাকে গ্রামে। যার জেরে নদীগর্ভে তলিয়ে গেল ২৯ টি বাড়ি।
গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই তখন ঘুমোচ্ছিলেন। তবে বিপদের আশঙ্কা করেই কোনও মতে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসেন তাঁরা। কিন্তু জলের স্রোতের জেরে কার্যত খড়কুটোর মতো ভেসে গিয়েছে সবকিছু। চারিদিকে শুধু জল আর জল। ঘরের কিছুই আর উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। কার্যত খোলা আকাশের নীচেই এখন দিন কাটাচ্ছে সব পরিবার।
আর ও পড়ুন বিশ্বকাপে ভারতকে হারালেই ব্ল্যাঙ্ক চেক পাবেন পাক ক্রিকেটা্ররা
এই খবর পেয়েযুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু করা হয় উদ্ধারকাজ। গৃহহীনদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে একটি ত্রাণ শিবিরে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, কয়েকদিন ধরে লাগাতার বৃষ্টির পর একাধিকবার বাঁধ মেরামতির জন্য আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। স্থানীয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভও উগরে দিয়েছেন তাঁরা।
উল্লেখ্য,ফের বাঁধ ভাঙ্গলো দক্ষিণ ২৪পরগণা জেলায়। জলের তলায় ডুবলো দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীর রাধাবল্লভপুর গ্রামের একাধিক বাড়ি। জানা গিয়েছে, শুক্রবার ভোররাতে হোগল নদীর বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় জল ঢুকতে থাকে গ্রামে।
যার জেরে নদীগর্ভে তলিয়ে গেল ২৯ টি বাড়ি। গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই তখন ঘুমোচ্ছিলেন। তবে বিপদের আশঙ্কা করেই কোনও মতে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসেন তাঁরা।
কিন্তু জলের স্রোতের জেরে কার্যত খড়কুটোর মতো ভেসে গিয়েছে সবকিছু। চারিদিকে শুধু জল আর জল। ঘরের কিছুই আর উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। কার্যত খোলা আকাশের নীচেই এখন দিন কাটাচ্ছে সব পরিবার।
এই খবর পেয়েযুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু করা হয় উদ্ধারকাজ। গৃহহীনদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে একটি ত্রাণ শিবিরে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, কয়েকদিন ধরে লাগাতার বৃষ্টির পর একাধিকবার বাঁধ মেরামতির জন্য আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। স্থানীয় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভও উগরে দিয়েছেন তাঁরা।