বিদেশের মাটিতে  শীতের প্রকোপে মৃত্যু হল এক ভারতীয় পরিবারের

মাটিতে 

বিদেশের মাটিতে  শীতের প্রকোপে মৃত্যু হল এক ভারতীয় পরিবারের। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে কানাডা এবং আমেরিকার সীমান্তে। মৃতদের  মধ্যে ছিল এক কিশোর এবং একটি শিশুও। জানা গিয়েছে,  মানিটোবা রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ (আরসিএমপি) বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, সীমান্তের কাছে কানাডার এমার্সন এলাকায় চারজনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এদের মধ্যে দুটি দেহ প্রাপবয়স্কের, একটি কিশোর এবং একটি শিশুর।

 

চারজনের নাগরিকত্ব নিশ্চিত হওয়ার পর কানাডায় ভারতীয় হাই কমিশনার বিসারিয়া এই ঘটনাকে মর্মান্তিক আখ্যা দিয়েছেন। বিসারিয়া টুইট করে বলেন, ‘অত্যন্ত মর্মান্তিক। দূতাবাসের একটি দল সাহায্যের জন্য টরেন্টো থেকে মানিটোবায় রওনা দিয়েছে। কানাডিয়ান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এই দুঃখজনক ঘটনার তদন্ত করা হবে।’

 

আর ও পড়ুন    বিয়ে হয়ে গেলো বাংলাদেশের জনপ্রিয় নায়িকা পরীমনির 

 

আরসিএমপি-র তরফে সহকারী কমিশনার জেন ম্যাকল্যাচি  বলেন, ‘আমি যা বলতে চলেছি তা অনেকের পক্ষেই শোনা কষ্টকর হবে। এটা এক চরম হৃদয়বিদারক ট্রাজেডি। প্রাথমিক তদন্ত থেকে মনে হচ্ছে, ঠান্ডা আবহাওয়ার সংস্পর্শে এসে মৃত্যু হয়েছে ওই চারজনের।’ তিনি আরও জানান, আরসিএমপি মনে করছে যে দলটি সীমান্তের আমেরিকার দিকে ধরা পড়েছিল, তাদেরই অংশ ওই চারজন। সীমান্ত থেকে মাত্র ৯ থেকে ১২ মিটারের মধ্যে পাওয়া গেছিল তাঁদের দেহগুলো।

 

ম্যাকল্যাচি জানিয়েছেন, দলটি রাস্তায় একটি তুষার ঝড়ের মুখে পড়েছিল। ওই চারজন যে শুধুমাত্র অত্যধিক ঠান্ডার কবলে পড়েছিল তা নয়, তাঁদের সহ্য করতে হয়েছে বিস্তীর্ণ মাঠ, প্রচুর তুষারপাত এবং অন্ধকার। তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মৃতদের পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে।

 

উল্লেখ্য, বিদেশের মাটিতে  শীতের প্রকোপে মৃত্যু হল এক ভারতীয় পরিবারের। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে কানাডা এবং আমেরিকার সীমান্তে। মৃতদের  মধ্যে ছিল এক কিশোর এবং একটি শিশুও। জানা গিয়েছে,  মানিটোবা রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ (আরসিএমপি) বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, সীমান্তের কাছে কানাডার এমার্সন এলাকায় চারজনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এদের মধ্যে দুটি দেহ প্রাপবয়স্কের, একটি কিশোর এবং একটি শিশুর। চারজনের নাগরিকত্ব নিশ্চিত হওয়ার পর কানাডায় ভারতীয় হাই কমিশনার বিসারিয়া এই ঘটনাকে মর্মান্তিক আখ্যা দিয়েছেন।

 

বিসারিয়া টুইট করে বলেন, ‘অত্যন্ত মর্মান্তিক। দূতাবাসের একটি দল সাহায্যের জন্য টরেন্টো থেকে মানিটোবায় রওনা দিয়েছে। কানাডিয়ান কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এই দুঃখজনক ঘটনার তদন্ত করা হবে।’