ঋন নিয়ে তাঁতশিল্পের যন্ত্রাংশ কিনে লকডাউনের কারনে চোখে জল আসরাফুলের

যন্ত্রাংশ

ঋন নিয়ে তাঁতশিল্পের যন্ত্রাংশ কিনে লকডাউনের কারনে চোখে জল আসরাফুলের । ঋন নিয়ে তাঁতশিল্পের যন্ত্রাংশ কিনে লকডাউনের কারনে চোখে জল ডোমকলের আসরাফুল আনসারীর। অপরদিকে জমিজমা বিক্রি করে তাঁতশিল্পে হতাশ ডোমকলের সজিবর রহমান। মুর্শিদাবাদের ডোমকলের কারিগর পাড়া। এক নামেই চেনে ঐ এলাকা। কারন তাঁতে বিখ্যাত। প্রায় প্রত্যেকের ঘরেই তাঁত রয়েছে।

 

কেউ সুতো কিনে কেউ আবার কোম্পানির দেওয়া সুতোতেই বুনান ঘামছা। হাতে তৈরিতে মোটেও লাভ না হওয়াতে ঋণ নিয়ে দুটো তাঁতের মেশিন কেনেন ডোমকলের আসরাফুল আনসারী। কিন্তু মেশিন কিনেই পড়েন বিপাকে। একদিকে ঋণ পরিশোধের চাপ অন্যদিকে সংসারে টানাপোড়ন। বড়সড় লাভের আশায় স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে স্বপ্ন দেখেছিলেন।

 

কিন্তু তার উল্টো হয়েছে সরকারি বিধিনিষেধ লকডাউনে। সারাদিনে একটা মেশিনে ৩০ টা করে দুটোই ৬০ টা গামছা বুনে দৈনিক ৩০০ টাকা রোজগার দুই স্বামী স্ত্রীর। বাজারে জিনিসপত্রের যা দাম ঐ রোজগারেই ঋণের বোঝা অপরদিকে সংসার চালানো দায় হয়ে পড়েছে আসরাফুলের। তবুও বুক আকড়ে তাঁতের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন আসরাফুল আনসারী। অপরদিকে রমনার সজিবর রহমান জমিজমা বিক্রি করে খুলেছিলেন তাঁত কারখানা। ছেলেদের প্রতিষ্ঠিত করতে উদ্দোগ নিয়েছিলেন।

 

আর ও পড়ুন    টালা ব্রিজ কবে শুরু হবে? কী জানালেন মন্ত্রী?

 

বর্তমানে তা এখন ভগ্নদশায়। এক এক করে ১২ টি তাঁত মেশিন কেনেন। মহামারির কারনে এক এক করে কমতে কমতে ৮ টি মেশিন চালু রয়েছে। সুতোর দাম থেকে বিভিন্ন জিনিসপত্রের দাম বাড়লেও দাম বাড়েনি গামছার। আবার যত পরিমান আমদানি হলেও রপ্তানি তত পরিমানে না হওয়ায় সমস্যায় পড়ছেন তাঁত মালিক থেকে শ্রমিকেরা। ছেলেদের প্রতিষ্ঠিত করতে না পেরে হতাশ সজিবর রহমান।

 

উল্লেখ্য, ঋন নিয়ে তাঁতশিল্পের যন্ত্রাংশ কিনে লকডাউনের কারনে চোখে জল আসরাফুলের । ঋন নিয়ে তাঁতশিল্পের যন্ত্রাংশ কিনে লকডাউনের কারনে চোখে জল ডোমকলের আসরাফুল আনসারীর। অপরদিকে জমিজমা বিক্রি করে তাঁতশিল্পে হতাশ ডোমকলের সজিবর রহমান। মুর্শিদাবাদের ডোমকলের কারিগর পাড়া। এক নামেই চেনে ঐ এলাকা। কারন তাঁতে বিখ্যাত। প্রায় প্রত্যেকের ঘরেই তাঁত রয়েছে। কেউ সুতো কিনে কেউ আবার কোম্পানির দেওয়া সুতোতেই বুনান ঘামছা।

 

হাতে তৈরিতে মোটেও লাভ না হওয়াতে ঋণ নিয়ে দুটো তাঁতের মেশিন কেনেন ডোমকলের আসরাফুল আনসারী। কিন্তু মেশিন কিনেই পড়েন বিপাকে। একদিকে ঋণ পরিশোধের চাপ অন্যদিকে সংসারে টানাপোড়ন। বড়সড় লাভের আশায় স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে স্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু তার উল্টো হয়েছে সরকারি বিধিনিষেধ লকডাউনে। সারাদিনে একটা মেশিনে ৩০ টা করে দুটোই ৬০ টা গামছা বুনে দৈনিক ৩০০ টাকা রোজগার দুই স্বামী স্ত্রীর।

 

বাজারে জিনিসপত্রের যা দাম ঐ রোজগারেই ঋণের বোঝা অপরদিকে সংসার চালানো দায় হয়ে পড়েছে আসরাফুলের। তবুও বুক আকড়ে তাঁতের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন আসরাফুল আনসারী। অপরদিকে রমনার সজিবর রহমান জমিজমা বিক্রি করে খুলেছিলেন তাঁত কারখানা। ছেলেদের প্রতিষ্ঠিত করতে উদ্দোগ নিয়েছিলেন।