কোচবিহারের রসমতী বনাঞ্চলে দেখা মিললো একশৃঙ্গ গন্ডারের

রসমতী

কোচবিহারের রসমতী বনাঞ্চলে দেখা মিললো একশৃঙ্গ গন্ডারের।  এক সময় গন্ডারের আবাসস্থল হওয়ার কথা ছিল কোচবিহারের রসমতী বনাঞ্চল। গন্ডারের দেখা না পাওয়ায় একপ্রকার বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল বনদপ্তরের এই পরিকল্পনা। হঠাৎ শনিবার সকাল থেকে ডুয়ার্সের পাতলাখাওয়া বনাঞ্চলের অবশ্য রসমতি অঞ্চলের একাধিক জায়গায় স্থানীয় বাসিন্দাদের চোখে পড়ল গন্ডার।

 

এমনকি বনদপ্তরের চোখে পড়েছে উত্তর বঙ্গের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী একশৃঙ্গ গন্ডার। এদিকে নতুন করে গন্ডারের দেখা মেলায় স্থানীয় বাসিন্দারা অনেকেই খুশি। জানা যায় সেভাবেই রসমতি এলাকায় গন্ডারের দেখা মেলে না তবে এবার একাই গন্ডার চলে এলো এই এলাকায়। আগে থেকেই সেখানে বিশেষ বন্দোবস্ত করে রেখেছে বনদপ্তর। বিশেষ ফেন্সিং এর বন্দোবস্ত করেছে তারা যেহেতু সেখানে গন্ডার থাকার কথা ছিল সেজন্য কোন ভাবে লোকালয়ে প্রবেশ করতে না পারে সেই কথা মাথায় রেখে।

 

এই ফেন্সিং তৈরি হয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে বনমন্ত্রী বিনয় কৃষ্ণ বর্মন থাকাকালীন। বর্তমানে করোনা আবহে সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে রসমতি পর্যটন কেন্দ্র। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে এদিন সেখানে গন্ডার দেখতে পাওয়া গেলেও পর্যটকদের দেখা পাওয়া যায়নি। বহু পর্যটক এই খবর শোনার পরেই অনেকের মন ভারাক্রান্ত। তৃতীয় বার ক্ষমতায় আসার পর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বন বিভাগকে ঢেলে সাজানোর জন্য বন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক কে দায়িত্ব দিয়েছেন।

 

আর ও পড়ুন    টিকটিকির মতো দেখতে প্রাণীটির দাম ২৫ লক্ষ টাকা

 

তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পরেই বনবিভাগের একাধিক উন্নয়নমূলক কাজকর্ম শুরু হয়েছে । বক্সা টাইগার রিজার্ভ এ কিছুদিন আগে রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর দেখা পাওয়া গিয়েছিল। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই এবার একশৃঙ্গ গন্ডার দেখা পাওয়া গেল রসমতি এলাকায়। স্বভাবতই খুশির হাওয়া বনদপ্তর কর্মীদের মধ্যে।

 

এদিকে বনদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, রসমতী পর্যটনকেন্দ্র কে সামনে রেখে একাধিক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে বনদপ্তর। ধীরে ধীরে সেই পরিকল্পনাগুলি বাস্তবায়নের পথে এগোচ্ছে। সব মিলিয়ে উত্তরবঙ্গের বনাঞ্চল গুলিকে পর্যটকদের কাছে তুলে আনার মূল লক্ষ্য বনদপ্তর এ বলে জানা গেছে।

 

উল্লেখ্য, কোচবিহারের রসমতী বনাঞ্চলে দেখা মিললো একশৃঙ্গ গন্ডারের।  এক সময় গন্ডারের আবাসস্থল হওয়ার কথা ছিল কোচবিহারের রসমতী বনাঞ্চল। গন্ডারের দেখা না পাওয়ায় একপ্রকার বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল বনদপ্তরের এই পরিকল্পনা। হঠাৎ শনিবার সকাল থেকে ডুয়ার্সের পাতলাখাওয়া বনাঞ্চলের অবশ্য রসমতি অঞ্চলের একাধিক জায়গায় স্থানীয় বাসিন্দাদের চোখে পড়ল গন্ডার। এমনকি বনদপ্তরের চোখে পড়েছে উত্তর বঙ্গের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী একশৃঙ্গ গন্ডার।

 

এদিকে নতুন করে গন্ডারের দেখা মেলায় স্থানীয় বাসিন্দারা অনেকেই খুশি। জানা যায় সেভাবেই রসমতি এলাকায় গন্ডারের দেখা মেলে না তবে এবার একাই গন্ডার চলে এলো এই এলাকায়। আগে থেকেই সেখানে বিশেষ বন্দোবস্ত করে রেখেছে বনদপ্তর। বিশেষ ফেন্সিং এর বন্দোবস্ত করেছে তারা যেহেতু সেখানে গন্ডার থাকার কথা ছিল সেজন্য কোন ভাবে লোকালয়ে প্রবেশ করতে না পারে সেই কথা মাথায় রেখে।