লকডাউনকে মেনে বাড়ি থেকে বেরোলেন না কৃষ্ণনগরবাসি

নিজস্ব সংবাদদাতা, নদীয়া, ২৫ মার্চ, নোবেল করোনাকে মারণ রোগ্ মহামারী হিসাবে জানিয়েছে WHO, তারপর থেকে সারা বিশ্ব কেঁপে উঠছে অজানা আতঙ্কে।কিছুদিন আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, জনতার স্বার্থে দেশের স্বার্থে নিজেদের স্বার্থে ১৪ ঘন্টা জনতা কারফিউ করার।এবার তা ২১ দিনের জন্য লকডাউন রাখার আবেদন জানালেন প্রধানমন্ত্রী।তিনি বলেন এই ভাইরাস যে ভাবে বাড়ছে তাতে মানুষের জমায়েত একদমই চলবে না।ভারতবর্ষ যাতে চীন ও ইতালির মতো পরিস্থিতি না হয় তার জন্য অতি তৎপর কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার।

এদিন কৃষ্ণনগর-এর প্রতিটি মোড়ে দেখা মিলল না সাধারণ মানুষের।কৃষ্ণনগর এর সব থেকে বড় মোড় সদর আর পোস্ট অফিস মোড় সেখানেও নির্জন পরিস্থিতি।কৃষ্ণনগর এর ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক প্রায় নির্জন।কৃষ্ণনগর-এর রেল স্টেশন কার্যত সুনসান পরিবেশ।কিন্তু এরমধ্যে থেকেও মানুষ অকারণে বাড়ির বাইরে বেরোলে পুলিশ তা শক্ত হাতে লাঠিচার্জ-এর মাধ্যমে প্রতিরোধ করছে।আবার কোথাও দেখা গেছে পুলিশ মানুষ কে অনুরোধ করছে বাড়িথেকে না বেরোনোর জন্য।মানুষের মধ্যে সচেতনতা অভাব দেখা দিলেই পুলিশ জনতার স্বার্থে কার্যকরী ভূমিকা পালন করছেন।এদিন অসিত দেওয়ান ডেপুটি C.M.O.H -2 সাংবাদিক সম্মেলন ডাকেন এবং নদীয়ায় স্বাস্থ্য পরিকাঠামো কেমন ভাবে পরিচালিত করছেন তার তথ্য সকলের কাছে তুলে ধরেন।