প্রজাতন্ত্র দিবসে বসিরহাটের সংস্কৃতি প্রেমী মানুষেরা পেতে চলেছে নবরূপে রবীন্দ্রভবন

সংস্কৃতি

প্রজাতন্ত্র দিবসে বসিরহাটের সংস্কৃতি প্রেমী মানুষেরা পেতে চলেছে নবরূপে রবীন্দ্রভবন। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার   বসিরহাট মহাকুমার বসিরহাট পৌরসভা প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত রবীন্দ্র ভবন ছিল মানুষের আবেগ অনুভূতি ছিল এই প্রেক্ষাগৃহে কে ঘিরে। ১৯৮৬, সালে তৎকালীন বাম সরকার বিধায়ক সিপিএমের বিধায়ক প্রায়াত: নারায়ণ মুখার্জি উদ্যোগেএই রবীন্দ্র ভবন তৈরি হয়েছিল ।

 

সেখান থেকে রবীন্দ্র ভবন ধীরে ধীরে বেহাল ও ভগ্নদশায় পরিণত হয়েছিল।মাঝেমধ্যে একটু রং তুলি দিয়ে একটু সৌন্দর্যায়ন করলো, সেটা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। করোনা মহামারী কালে প্রায় দু’বছর এই প্রেক্ষাগৃহে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত ছিল মানুষ। বিভিন্ন শিল্পকলা বন্ধ ছিল, যার ফলে সেগুলো বেহাল দশায় পরিণত হয়েছিল। দীর্ঘদিনের দাবি ছিল এই রবীন্দ্র ভবন কে আধুনিকরণ করা হোক।

 

আর ও পড়ুন   বেলুড় মঠে পালিত হচ্ছে স্বামী বিবেকানন্দের ১৬০তম জন্মোৎসব

 

বর্তমান পৌরসভার পৌর প্রসাশক অসিত মজুমদার ও অদিতি মিত্রের উদ্যোগে ১৬, লক্ষ টাকা ব্যয়ে নবরূপে রবীন্দ্র ভবন তৈরি হলো। সম্পূর্ণ আধুনিকরণ করা হয়েছে, একদিকে মর্ডান আর্ট ব্যবহার করা হয়েছে যেখানে ভবনের বাইরের দিকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বিভিন্ন আল্পনার মধ্য দিয়ে সহ বিভিন্ন গুণীজনদের মডেল তৈরি করে সৌন্দর্যায়ন করা হয়েছে। অন্যদিকে প্রেক্ষাগৃহের মূল জায়গায় বিভিন্ন ভাস্কর্যের শিল্পকলা দেয়াল চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। রবীন্দ্র ভবন মূল প্রেক্ষাগৃহে পনেরশো মানুষ বসতে পারবে ।

 

সব মিলিয়ে আগামীকাল বুধবার ২৬ শে জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসে নতুন রূপে রবীন্দ্রভবন পাওয়ায় গর্বিত বসিরহাট বাসীর, পাশাপাশি এই রবীন্দ্র ভবন কে ঘিরে বিভিন্ন ছোট ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন ধরে তাদের জীবিকা নির্বাহ বন্ধ হয়ে গেছিল। তারা আবার নতুন করে জীবিকা ফিরে পেয়ে খুশি ব্যবসায়ীরা।

 

উল্লেখ্য, প্রজাতন্ত্র দিবসে বসিরহাটের সংস্কৃতি প্রেমী মানুষেরা পেতে চলেছে নবরূপে রবীন্দ্রভবন। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার   বসিরহাট মহাকুমার বসিরহাট পৌরসভা প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত রবীন্দ্র ভবন ছিল মানুষের আবেগ অনুভূতি ছিল এই প্রেক্ষাগৃহে কে ঘিরে।

 

১৯৮৬, সালে তৎকালীন বাম সরকার বিধায়ক সিপিএমের বিধায়ক প্রায়াত: নারায়ণ মুখার্জি উদ্যোগেএই রবীন্দ্র ভবন তৈরি হয়েছিল । সেখান থেকে রবীন্দ্র ভবন ধীরে ধীরে বেহাল ও ভগ্নদশায় পরিণত হয়েছিল।মাঝেমধ্যে একটু রং তুলি দিয়ে একটু সৌন্দর্যায়ন করলো, সেটা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। করোনা মহামারী কালে প্রায় দু’বছর এই প্রেক্ষাগৃহে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থেকে বঞ্চিত ছিল মানুষ। বিভিন্ন শিল্পকলা বন্ধ ছিল, যার ফলে সেগুলো বেহাল দশায় পরিণত হয়েছিল। দীর্ঘদিনের দাবি ছিল এই রবীন্দ্র ভবন কে আধুনিকরণ করা হোক।