তৃণমুল পরিচালিত পৌরসভার বিরুদ্ধে সোচ্চার হলেন তৃণমূলেরই একাংশ

সোচ্চার

তৃণমুল পরিচালিত পৌরসভার বিরুদ্ধে সোচ্চার হলেন তৃণমূলেরই একাংশ। এবার তৃণমুল পরিচালিত পৌরসভার বিরুদ্ধে সোচ্চার হলেন ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর সহ তৃণমূলেরই একাংশ।এদিন আমরুদ প্রকল্প সহ নিকাশি নালা নির্মাণ,রাস্তাঘাট প্রভৃতি ইস্যু নিয়ে সোচ্চার তৃণমূলের কর্মী সহ কো অর্ডিনেটর।এর পাশাপাশি জেসিবি,কোদাল দিয়ে মাটি খুঁড়ে দেখা হয় পানীয় জলের পাইপ কতটা গভীরে পোঁতা হয়েছে।

 

১৭নং ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর পুরোষোত্তম হালদার সহ বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীরা জানিয়েছেন,প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা ব্যায়েরঅম্রুত প্রকল্পের পানীয় জল সরবরাহের কাজে পৌরসভা ব্যপক দুর্নীতি করেছে।পানীয় জলের পাইপ মাটির নির্দিষ্ট গভীর দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় নি ।অল্প খুঁড়েই পুতে দেওয়া হয়েছে।

 

আর ও পড়ুন    শীত পড়তেই ঝাড়গ্রাম মেতে উঠেছে মোরগ লড়াইয়ের প্রতিযোগিতায়

 

এছাড়াও নিকাশী নালা নির্মাণ ও রাস্তাঘাট নির্মাণে নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে। ১৭ নং ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর পুরোষোত্তম হালদারের অভিযোগ,তিনি বিভিন্ন উন্নয়মূলক কর্মকান্ডের অনিয়ম নিয়ে পৌরসভার চেয়ারম্যান বা ইঞ্জিনিয়ারদের জানাতে গেলেও তারা কেউ কর্ণপাত করে নি।

 

যদিও মুর্শিদাবাদ জেলার  জঙ্গিপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান মোজাহারুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কিন্তু ক্যামেরার মুখোমুখি হতে চান নি।

 

উল্লেখ্য, তৃণমুল পরিচালিত পৌরসভার বিরুদ্ধে সোচ্চার হলেন তৃণমূলেরই একাংশ। এবার তৃণমুল পরিচালিত পৌরসভার বিরুদ্ধে সোচ্চার হলেন ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর সহ তৃণমূলেরই একাংশ।এদিন আমরুদ প্রকল্প সহ নিকাশি নালা নির্মাণ,রাস্তাঘাট প্রভৃতি ইস্যু নিয়ে সোচ্চার তৃণমূলের কর্মী সহ কো অর্ডিনেটর।এর পাশাপাশি জেসিবি,কোদাল দিয়ে মাটি খুঁড়ে দেখা হয় পানীয় জলের পাইপ কতটা গভীরে পোঁতা হয়েছে। ১৭নং ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর পুরোষোত্তম হালদার সহ বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীরা জানিয়েছেন,প্রায় ৩৫০ কোটি টাকা ব্যায়েরঅম্রুত প্রকল্পের পানীয় জল সরবরাহের কাজে পৌরসভা ব্যপক দুর্নীতি করেছে।পানীয় জলের পাইপ মাটির নির্দিষ্ট গভীর দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় নি ।

 

অল্প খুঁড়েই পুতে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও নিকাশী নালা নির্মাণ ও রাস্তাঘাট নির্মাণে নিম্ন মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে। ১৭ নং ওয়ার্ডের কো-অর্ডিনেটর পুরোষোত্তম হালদারের অভিযোগ,তিনি বিভিন্ন উন্নয়মূলক কর্মকান্ডের অনিয়ম নিয়ে পৌরসভার চেয়ারম্যান বা ইঞ্জিনিয়ারদের জানাতে গেলেও তারা কেউ কর্ণপাত করে নি। যদিও জঙ্গিপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান মোজাহারুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কিন্তু ক্যামেরার মুখোমুখি হতে চান নি।