কোভিড হাসপাতালে কর্মহীন হল ৪৬ জন অস্থায়ী কর্মী

হাসপাতালে

কোভিড হাসপাতালে কর্মহীন হল ৪৬ জন অস্থায়ী কর্মী। জলপাইগুড়ি বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গনের কোভিড হাসপাতালে কর্মহীন হল ৪৬জন অস্থায়ী কর্মী৷ পুনরায় কাজে নিয়োগের দাবিতে বুকে ও পিঠে পোস্টার লাগিয়ে কোভিড হাসপাতালের সামানে বিক্ষোভ দেখালেন কাজ হারানো কর্মীরা।

 

কাজ হারিয়ে যাওয়া অস্থায়ী কর্মীরা রোগীদের পরিষেবা চালু রেখেছেন। বিক্ষোভ চলছে। কর্মহীনদের মধ্যে রয়েছে অস্থায়ী নার্স ,ওয়ার্ড বয়, সাফাই কর্মী। মঙ্গলবার সরকারি এক নির্দেশে বলা হয়েছে কোভিড হাসপাতালে আর কোনো অস্থায়ী কর্মী কাজ করবেন না।

 

এই নির্দেশ মত জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে হাসপাতালের কর্মীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এদিন থেকে তাদের কাজ করতে হবে না। এরপরেই হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন সকলে। দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখানোর পরে বিক্ষোভকারীদের সাথে কথা বলেতে ছুটে আসেন সদর হাসপাতালের সহকারী সুপার সুস্নাত রায়।

 

বিক্ষোভকারীদের আশ্বাস দেন তাদের বিষয়টি স্বাস্থ্য দপ্তর চিন্তাভাবনা করছে। তিনি নিজেও গিয়ে আধিকারিকদের সাথে কথা বলবেন। বিক্ষোভকারী কর্মীদের দাবি তারা হাসপাতালের ভর্তি থাকা রোগীদের পরিষেবা চালু রেখে তাদের প্রতিবাদ করবেন৷ কিছুদিন দেখবেন সমস্যা সমাধান না হলে জোরদার আন্দোলন করা হবে।

 

আর ও পড়ুন  শীতের পড়ন্ত বেলায় ইছামতীর পাড়ে রঙ তুলি ক্যানভাসে পড়ুয়ারা

 

উল্লেখ্য, কোভিড হাসপাতালে কর্মহীন হল ৪৬ জন অস্থায়ী কর্মী। জলপাইগুড়ি বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গনের কোভিড হাসপাতালে কর্মহীন হল ৪৬জন অস্থায়ী কর্মী৷ পুনরায় কাজে নিয়োগের দাবিতে বুকে ও পিঠে পোস্টার লাগিয়ে কোভিড হাসপাতালের সামানে বিক্ষোভ দেখালেন কাজ হারানো কর্মীরা।কাজ হারিয়ে যাওয়া অস্থায়ী কর্মীরা রোগীদের পরিষেবা চালু রেখেছেন। বিক্ষোভ চলছে। কর্মহীনদের মধ্যে রয়েছে অস্থায়ী নার্স ,ওয়ার্ড বয়, সাফাই কর্মী। মঙ্গলবার সরকারি এক নির্দেশে বলা হয়েছে কোভিড হাসপাতালে আর কোনো অস্থায়ী কর্মী কাজ করবেন না।

 

এই নির্দেশ মত জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের পক্ষ থেকে হাসপাতালের কর্মীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এদিন থেকে তাদের কাজ করতে হবে না। এরপরেই হাসপাতালের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন সকলে। দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখানোর পরে বিক্ষোভকারীদের সাথে কথা বলেতে ছুটে আসেন সদর হাসপাতালের সহকারী সুপার সুস্নাত রায়।