‘কভি খুশি কভি গম’ ছবির মুক্তির দিনই কাজল সন্তানহারা হন

১১ জানুয়ারি, শুত্রুবার মুক্তি পেল ‘তানাজি: দ্য আনসাং ওয়ারিয়র’। ছবিটিতে কাজল ও অজয় দেবগণ- জুটিকে অসাধারণ অভিনয়ের সাথে দেখা যায়।এই ছবি দেখে উঠে এসেছে দর্শকদের মিশ্র প্রতিক্রিয়া।কারোর মতে এই ছবি ‘‌ছপক’ -কেও ছাপিয়ে গেছে।আবার কেউ বলেন, ছবিটি চোখে ভালো লাগলেও, মনে অতটা দাগ বসাতে পারেনি।সাম্রাজ্য নিয়ে মারাঠা ও মুঘল সম্রাট ঔরঙ্গজেবের সংঘাতকেই থ্রিডিতে দেখানো হয়েছে। ছবিতে বীর মারাঠা যোদ্ধা তানাজির গল্প বর্নিত আছে যিনি ছিলেন ছত্রপতি শিবাজীর একজন সেনাবাহিনী প্রধান।ওই একই দিনে মুক্তি পায় ‘‌ছপক’, যার দিকে দর্শকদের বেশ আকর্ষণ ছিল।একদিকে ঐতিহাসিক ছবি ‘তানাজি’ অপরদিকে একজন অ্যাসিড আক্রমণ পেরিয়ে আসা মেয়ের কাহিনি নিয়ে ‘‌ছপক’।

বলিউডের অন্যতম লভিং জোড়ি কাজল ও অজয় দেবগণ ২০ বছর ধরে একসঙ্গে পথ চলছেন।তাঁদের এই বৈবাহিক জীবনে আজ পর্যন্ত কোনও রকম আঁচ লাগতে দেননি তাঁরা।‘তানাজি’ ছবিটি মুক্তি পাওয়ার আগে হাবি অজয়ের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করলেন। দীর্ঘ একটি পোস্টে কাজল লিখেছেন, ২৫ বছর আগে তাঁদের দেখা হয়েছিল ‘হলচাল’-এর সেটে৷ তারপরই তাঁদের সম্পর্কের শুরু।

কাজলের বরাবরের ইচ্ছে অনুযায়ী এক লম্বা হানিমুনের প্ল্যান করেন অজয়। প্রথমে সিডনি তারপর হাওয়াই, লস অ্যাঞ্জেলস।টানা ৫ সপ্তাহের হানিমুন ছিল তাঁদের।সাথে কাজল অতীতের কিছু খারাপ মুহূর্তের কথাও তুলে ধরেন।তিনি বলেন, যেদিন ‘কভি খুশি কভি গম’ মুক্তি পায় সেদিন মিসক্যারেজ হয় কাজলের।আর তাই তাঁর ছবি ভালো ব্যবসা করলেও দিনটা তাঁর ভালো ছিল না।তারপরও কাজলের আরও একবার মিসক্যারেজ হয়।তবে সব দুঃখ ভুলে তাঁরা এখন সুখেই আছেন তবে এখনও ইজিপ্ট ট্যুরটা বাকি আছে তাঁদের।