ধানজমিতে মহিলার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য

জলপাইগুড়ি – জলপাইগুড়ির ধূপগুড়িতে মঙ্গলবার রাতে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে, যখন মাঠে কাজ করতে গিয়ে চাষিরা ধানের জড়ো করা স্তূপের ভিতর থেকে বেরিয়ে থাকা একটি হাত দেখতে পান। কাছ থেকে দেখে তাঁরা শিউরে ওঠেন। ধান সরাতেই স্পষ্ট হয়, একজন মহিলার রক্তাক্ত দেহ ধানের নিচে চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। মৃত মহিলার নাম ফরিদা বেগম, বয়স প্রায় পঁয়তাল্লিশ। তাঁর বাড়ি ধূপগুড়ি মহকুমার পূর্ব আলতাগ্রামের প্রধান পাড়ায়। স্থানীয় চাষিরা জানান, রাত আটটা নাগাদ তাঁরা মাঠে ধান কাটতে যান এবং সেখানে হঠাৎই ধান জড়ো করে রাখা একটি অংশ তাঁদের নজরে আসে। অন্ধকারে হাতের অংশ বেরিয়ে থাকতে দেখে তাঁরা আতঙ্কে পড়ে যান। ঘটনার খবর পেয়ে ধূপগুড়ি থানার আইসি অনিন্দ্য ভট্টাচার্য ঘটনাস্থলে পৌঁছান। স্থানীয় বাসিন্দারাও ভিড় জমান। মৃতার পরিবারের সদস্যরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। কী কারণে ফরিদা বেগমকে খুন করা হয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। রিপোর্ট এলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, আত্মহত্যার ক্ষেত্রে দেহ এইভাবে ধান চাপা দেওয়ার প্রশ্নই আসে না, তাই খুনের সন্দেহ প্রবল। ঘটনায় জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। মৃতার পরিবারও বুঝতে পারছে না, কেন এমন নির্মমভাবে হত্যা করা হল ফরিদাকে। পুলিশ স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করে ঘটনার তদন্ত চালাচ্ছে।

Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp

ধানজমিতে মহিলার রক্তাক্ত দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য

জলপাইগুড়ি – জলপাইগুড়ির ধূপগুড়িতে মঙ্গলবার রাতে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে, যখন মাঠে কাজ করতে গিয়ে চাষিরা ধানের জড়ো করা স্তূপের ভিতর থেকে বেরিয়ে থাকা একটি হাত দেখতে পান। কাছ থেকে দেখে তাঁরা শিউরে ওঠেন। ধান সরাতেই স্পষ্ট হয়, একজন মহিলার রক্তাক্ত দেহ ধানের নিচে চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। মৃত মহিলার নাম ফরিদা বেগম, বয়স প্রায় পঁয়তাল্লিশ। তাঁর বাড়ি ধূপগুড়ি মহকুমার পূর্ব আলতাগ্রামের প্রধান পাড়ায়। স্থানীয় চাষিরা জানান, রাত আটটা নাগাদ তাঁরা মাঠে ধান কাটতে যান এবং সেখানে হঠাৎই ধান জড়ো করে রাখা একটি অংশ তাঁদের নজরে আসে। অন্ধকারে হাতের অংশ বেরিয়ে থাকতে দেখে তাঁরা আতঙ্কে পড়ে যান। ঘটনার খবর পেয়ে ধূপগুড়ি থানার আইসি অনিন্দ্য ভট্টাচার্য ঘটনাস্থলে পৌঁছান। স্থানীয় বাসিন্দারাও ভিড় জমান। মৃতার পরিবারের সদস্যরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। কী কারণে ফরিদা বেগমকে খুন করা হয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। রিপোর্ট এলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, আত্মহত্যার ক্ষেত্রে দেহ এইভাবে ধান চাপা দেওয়ার প্রশ্নই আসে না, তাই খুনের সন্দেহ প্রবল। ঘটনায় জড়িতদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী। মৃতার পরিবারও বুঝতে পারছে না, কেন এমন নির্মমভাবে হত্যা করা হল ফরিদাকে। পুলিশ স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করে ঘটনার তদন্ত চালাচ্ছে।

দেশ

বহু বিতর্কের পর দেশে চালু চার শ্রমবিধি, নতুন কাঠামো ঘিরে উভয় পক্ষের মতবিরোধ তুঙ্গে

দেশ – দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর শুক্রবার থেকে কার্যকর হল দেশের বহু আলোচিত চার শ্রমবিধি। নরেন্দ্র মোদী সরকারের নির্দেশে শ্রম মন্ত্রক

বিদেশ

কলকাতা

বিনোদন

খেলা

আরও পড়ুন

Scroll to Top