পথ ভ্রমণে বেরিয়ে ছিনতাইবাজের কবলে পড়লেন এক বয়স্কা ব্যক্তি

কবলে

পথ ভ্রমণে বেরিয়ে ছিনতাইবাজের কবলে পড়লেন এক বয়স্কা ব্যক্তি । খোয়ালেন গলায় থাকা এক ভরি ওজনের সোনার হার। পুলিশি ভূমিকা প্রশ্নচিহ্নের মুখে। এবার রাতের অন্ধকারে নয়, সূর্যাস্তের প্রাকমুহুর্তে ঘটল ছিনতাই এর ঘটনা। তাও আবার লোকালয়ে। অভিযোগ বাঁকুড়া রানিগঞ ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের মেজিয়া স্কুল মোড় সংলগ্ন এলাকায় এক ছিনতাইবাজের কবলে পড়েন মেজিয়া বাইপাসের বাসিন্দা শুভ্রা ভট্টাচার্য।

 

প্রতিদিনের মতো রবিবারও বিকেল ৪.৩০ নাগাদ তিনি ও তার পুত্রবধূ এবং নাতিকে নিয়ে জাতীয় সড়কে পথভ্রমণে বের হন। গন্তব্য পার্বতীপুর রেল ক্রসিং। অভিযোগ সেখান থেকে ফেরার সময় বাঁকুড়া রানীগঞ্জ নম্বর জাতীয় সড়কের মেজিয়া স্কুল মোড় সংলগ্ন এলাকায় তিনি এবং তার পুত্রবধূ পড়েন ছিনতাইবাজের কবলে। শুভ্রা দেবীর অভিযোগ পেছন থেকে আসা টুপি পরা এক অজ্ঞাত ব্যক্তি লোকালয়ের সামনেই তার গলায় থাকা এক ভরি ওজনের সোনার হার ছিনিয়ে নিয়ে নিমিষেই চম্পট দেয়।

 

আর ও পড়ুন     তুলসিহাটাতে নতুন থানার জন্য জমি পরিদর্শন

 

এই ঘটনায় সাক্ষী থাকতে পেরে হতভম্ব তার পুত্রবধু। চোখেমুখে যেন আতঙ্কের ছাপ। নিরাপত্তাহীনতায় যে তিনি ভুগছেন তা তার কথাতেই স্পষ্ট।মেজিয়া শিল্পাঞ্চল জুড়ে বাড়ছে একের পর এক চুরির ঘটনা। তবে সেই চুরির বেড়াজাল ডিঙিয়ে এবার ছিনতাই এর পথে হাঁটছে চোরের দল। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য বেশ কিছুদিন আগে মেজিয়ার রামচন্দ্রপুর সেতু সংলগ্ন এলাকায় ঠিক একই ধরনের ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।

 

যদিও সেই ঘটনার এখনো কোন কিনারা করতে পারেনি মেজিয়া  থানার পুলিশ। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই রবিবার ফের ছিনতাইয়ের ঘটনায় রীতিমতো ফের আরো একবার প্রশ্ন তুলে দিল পুলিশি সক্রিয়তা নিয়ে। পুলিশ এই ঘটনার কবে কিনারা করে সেই দিকে তাকিয়েই মেজিয়াবাসী।

 

উল্লেখ্য, পথ ভ্রমণে বেরিয়ে ছিনতাইবাজের কবলে পড়লেন এক বয়স্কা ব্যক্তি । খোয়ালেন গলায় থাকা এক ভরি ওজনের সোনার হার। পুলিশি ভূমিকা প্রশ্নচিহ্নের মুখে। এবার রাতের অন্ধকারে নয়, সূর্যাস্তের প্রাকমুহুর্তে ঘটল ছিনতাই এর ঘটনা। তাও আবার লোকালয়ে। অভিযোগ বাঁকুড়া রানিগঞ ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কের মেজিয়া স্কুল মোড় সংলগ্ন এলাকায় এক ছিনতাইবাজের কবলে পড়েন মেজিয়া বাইপাসের বাসিন্দা শুভ্রা ভট্টাচার্য।