এবার মানবদেহে প্রতিস্থাপন করা হল শূকরের হৃদপিণ্ড

করা

এবার মানবদেহে প্রতিস্থাপন করা হল শূকরের হৃদপিণ্ড । দীর্ঘ সাত ঘণ্টার অস্ত্রোপচারে ৫৭ বছর বয়সি ডেভিড বেনেট নামের এক ব্যক্তির শরীরে হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করেন। সফলভাবে প্রতিস্থাপনের কাজ শেষ হলেও পরবর্তীতে তিনি কোনো জটিলতায় পড়েন কিনা তা পরিষ্কার নয়। প্রথমবারের মতো মানবদেহে শূকরের হৃদপিণ্ড সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। জিনগত পরিবর্তন এনে হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা হলো। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে এটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এর আগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শূকরের হৃদযন্ত্রের ভাল্ব নিয়মিতই মানবদেহে প্রতিস্থাপন করা হয়ে থাকে।

 

যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে ইউনিভার্সিটি অব ম্যারিল্যান্ড মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসকেরা দীর্ঘ সাত ঘণ্টার অস্ত্রোপচারে ৫৭ বছর বয়সি ডেভিড বেনেট নামের এক ব্যক্তির শরীরে হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করেন। চিকিৎসকদের ভাষ্য মতে, হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপনই ছিল ডেভিড বেনেটকে বাঁচানোর শেষ উপায়। সফলভাবে প্রতিস্থাপনের কাজ শেষ হলেও পরবর্তীতে তিনি কোনো জটিলতায় পড়েন কিনা তা পরিষ্কার নয়। ডেভিড বেনেট বলেন, ‘মৃত্যু অথবা প্রতিস্থাপনের কোনো একটি করতে হতো আমাকে। আমি জানি, এটি অন্ধকারে ঢিল ছোঁড়ার মতো, কিন্তু এটাই ছিল আমার শেষ সুযোগ।’

 

আর ও পড়ুন     ট্রাম্পকে অপহরণ ও হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে আটক ৭২ বছরের বৃদ্ধ 

 

ডেভিডের মত নেওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসাখাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থার বিশেষ অনুমোদন নিয়ে অস্ত্রোপচারে হাত দেন চিকিৎসকেরা। কারণ এতে সাফল্য না মিললে তাঁর মৃত্যুর সম্ভাবনা ছিল। ঐতিহাসিক এই অস্ত্রোপচারের আগে চিকিৎসকেরা এ নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে গবেষণা করেছেন। অস্ত্রোপচারে অংশ নেওয়া ডা. বার্টলে গ্রিফিত বলেছেন, ‘এই অস্ত্রোপচার শরীরের অঙ্গ ঘাটতির সংকট মোকাবিলায় বিশ্বকে এক ধাপ এগিয়ে নিতে পারে।’ যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন অঙ্গ প্রতিস্থাপনের জন্য অপেক্ষারত ১৭ জনের মৃত্যু হয়। এখন পর্যন্ত দেশটিতে এই অপেক্ষমানদের তালিকায় রয়েছেন এক লাখের বেশি মানুষ।

 

উল্লেখ্য, এবার মানবদেহে প্রতিস্থাপন করা হল শূকরের হৃদপিণ্ড । দীর্ঘ সাত ঘণ্টার অস্ত্রোপচারে ৫৭ বছর বয়সি ডেভিড বেনেট নামের এক ব্যক্তির শরীরে হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করেন। সফলভাবে প্রতিস্থাপনের কাজ শেষ হলেও পরবর্তীতে তিনি কোনো জটিলতায় পড়েন কিনা তা পরিষ্কার নয়। প্রথমবারের মতো মানবদেহে শূকরের হৃদপিণ্ড সফলভাবে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। জিনগত পরিবর্তন এনে হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা হলো। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ইতিহাসে এটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এর আগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শূকরের হৃদযন্ত্রের ভাল্ব নিয়মিতই মানবদেহে প্রতিস্থাপন করা হয়ে থাকে।

 

যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে ইউনিভার্সিটি অব ম্যারিল্যান্ড মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসকেরা দীর্ঘ সাত ঘণ্টার অস্ত্রোপচারে ৫৭ বছর বয়সি ডেভিড বেনেট নামের এক ব্যক্তির শরীরে হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপন করেন। চিকিৎসকদের ভাষ্য মতে, হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপনই ছিল ডেভিড বেনেটকে বাঁচানোর শেষ উপায়। সফলভাবে প্রতিস্থাপনের কাজ শেষ হলেও পরবর্তীতে তিনি কোনো জটিলতায় পড়েন কিনা তা পরিষ্কার নয়। ডেভিড বেনেট বলেন, ‘মৃত্যু অথবা প্রতিস্থাপনের কোনো একটি করতে হতো আমাকে। আমি জানি, এটি অন্ধকারে ঢিল ছোঁড়ার মতো, কিন্তু এটাই ছিল আমার শেষ সুযোগ।’