নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পেতে এই গ্রামের বাসিন্দাদের একমাত্র ভরসা আল্লাহ

একমাত্র

নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পেতে এই গ্রামের বাসিন্দাদের একমাত্র ভরসা আল্লাহ।   মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের উত্তর চাচণ্ড গ্রামের কয়েকশো বাসিন্দা নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে রেহাই পেতে আল্লাহর উপর ছেড়েছেন তাদের ভাগ্য।  গঙ্গার ধারে দাঁড়িয়ে দুই হাত তুলে আল্লার কাছে মোনাজাতে কান্নার রোল তুললেন গ্রামবাসীরা।ভাঙন যাতে তাদের সব কিছু কেড়ে না নেয়, তার জন্য মোনাজাতে শামিল হয়ে আল্লার কাছে প্রার্থনা জানান তাঁরা।

 

সামশেরগঞ্জে প্রতিদিনই গঙ্গার ভাঙনে ধীরে ধীরে তলিয়ে যাচ্ছে চাষযোগ্য জমি থেকে ফলের বাগান। গঙ্গা নদীর ভাঙনের করালগ্রাসে পড়ে ভিটেমাটি ছাড়তে হচ্ছে গ্রামবাসীদের। বহুকষ্টে তৈরি বাড়িঘর তলিয়ে যাচ্ছে নদীতে। একাধিক জনপদ বিপদগ্রস্ত।উত্তর চাচণ্ড গ্রামের কয়েকশো বাসিন্দা আজ শরণাপন্ন হলেন আল্লার। তাঁদের মতে, একমাত্র আল্লাই এখন পারবেন তাঁদের রক্ষা করতে।

 

ভোট আসে ভোট যায়, কিন্তু বদলায় না সামশেরগঞ্জের নদী তীরবর্তী গ্রামগুলিতে বসবাসকারী মানুষের জীবন চিত্র। প্রতি বছরই গঙ্গা নদীর ভাঙনে তলিয়ে যায় তাদের বাড়িঘর, জমিজমা, ভিটেমাটি। আবার নতুন করে কোনক্রমে তৈরি হয় মাথা গোঁজার আশ্রয় ।কিন্তু সেইটুকু আশ্রয়ও আজ বিপদাপন্ন। প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতাদের জানানো হলেও কোনও স্থায়ী সুরাহা হয়নি বলে অভিযোগ।

 

আর ও পড়ুন    এই শাড়ি পরাও যায়, খিদে পেলে খাওয়াও যায় ! গল্প নয়, সত্যি

 

উত্তর চাচণ্ড গ্রামের একাধিক  বাসিন্দারা  জানান, ‘‌আমাদের কোরানে বলা হয়েছে, আল্লাই পারে আমাদের সব ধরনের বিপদ থেকে রক্ষা করতে। তাই নদী ভাঙনের হাত থেকে বাঁচতে আমরা মোনাজাতে প্রার্থনা সভার আয়োজন করেছি। আগামী ৬ দিন আমরা এইভাবে মোনাজাতে শামিল হয়ে আল্লার দরবারে নদী ভাঙন রোধ করার জন্য আবেদন জানাব।’

 

তাদের অভিযোগ, নদী ভাঙ্গন নিয়ে ‘‌প্রশাসনকে আমরা অনেক বারই এই বিষয়ে জানিয়েছি। ডিএম ও মন্ত্রীরা এসে এলাকা পরিদর্শনও করে গেছেন। কিন্তু কয়েকটি বালির বস্তা ফেলা ছাড়া অন্য কোনও কাজই এখানে হয়নি।

 

উল্লেখ্য, মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের উত্তর চাচণ্ড গ্রামের কয়েকশো বাসিন্দা নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে রেহাই পেতে আল্লাহর উপর ছেড়েছেন তাদের ভাগ্য।  গঙ্গার ধারে দাঁড়িয়ে দুই হাত তুলে আল্লার কাছে মোনাজাতে কান্নার রোল তুললেন গ্রামবাসীরা।ভাঙন যাতে তাদের সব কিছু কেড়ে না নেয়, তার জন্য মোনাজাতে শামিল হয়ে আল্লার কাছে প্রার্থনা জানান তাঁরা। সামশেরগঞ্জে প্রতিদিনই গঙ্গার ভাঙনে ধীরে ধীরে তলিয়ে যাচ্ছে চাষযোগ্য জমি থেকে ফলের বাগান।

 

গঙ্গা নদীর ভাঙনের করালগ্রাসে পড়ে ভিটেমাটি ছাড়তে হচ্ছে গ্রামবাসীদের। বহুকষ্টে তৈরি বাড়িঘর তলিয়ে যাচ্ছে নদীতে। একাধিক জনপদ বিপদগ্রস্ত।উত্তর চাচণ্ড গ্রামের কয়েকশো বাসিন্দা আজ শরণাপন্ন হলেন আল্লার। তাঁদের মতে, একমাত্র আল্লাই এখন পারবেন তাঁদের রক্ষা করতে।