পারিবারিক অশান্তির জেরে ভাইপোর হাতে খুন কাকা

পারিবারিক

পারিবারিক অশান্তির জেরে ভাইপোর হাতে খুন কাকা। এয়ারপোর্ট থানার অন্তর্গত কালীপার্ক এলাকায় পারিবারিক অশান্তির জেরে ভাইপোর হাতে খুন কাকা। গ্রেফতার ভাইপো সহ পরিবারের তিন সদস্য।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার দুপুরে কালীপার্ক এলাকার বিদ্যাসাগর পল্লীর বাসিন্দা মণ্ডল পরিবারের মধ্যে ব্যাপক অশান্তি দেখা যায়।

 

অভিযোগ, মৃত গোপাল মণ্ডলের স্ত্রী শ্যামলী মণ্ডল দুপুরে বাজার করে বাড়ি ফিরছিল সে সময় অভিযুক্ত ঋত্বিক মণ্ডলের পরিবারের সদস্য গেটের সামনে দাঁড়িয়ে শ্যামলী মণ্ডলকে বাধা দেয়। সেই সময় মণ্ডল পরিবারের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। এরপরে অভিযুক্ত ঋত্বিক মণ্ডল সম্পর্কে তার কাকিমা শ্যামলী মণ্ডলকে মারধর করে।

 

আর ও পড়ুন    মালদহে ফের প্রকাশ্যে এলো তৃণমূলের দুই নেতার সংঘাত

 

তারপরে ঋত্বিকের কাকা গোপাল মণ্ডল এসে এর প্রতিবাদ করলে ঋত্বিক মণ্ডল তার পরিবারের সকলে মিলিয়ে গোপাল মণ্ডলকে ব্যাপক মারধর করে। এমনকি রড দিয়েও মারা হয়। এরফলে গোপাল মণ্ডলের গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। প্রথমে তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সেখান থেকে রাতে হলদিরামের নিকট একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাকে স্থানান্তরিত করা হয়।

 

সেখানেই মঙ্গলবার রাত বারোটা নাগাদ গোপাল মণ্ডলের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ ঋত্বিক মণ্ডল, কৃষ্ণ মণ্ডল ও ধীরেন মণ্ডল নামে তিনজনকে গ্রেফতার করে। ধৃতদের আজ ব্যারাকপুর আদালতে তোলা হবে। ধৃতদের পুলিশ নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জানতে চাইবে তারা কেন এই ঘটনা ঘটলো।

 

উল্লেখ্য, পারিবারিক অশান্তির জেরে ভাইপোর হাতে খুন কাকা। এয়ারপোর্ট থানার অন্তর্গত কালীপার্ক এলাকায় পারিবারিক অশান্তির জেরে ভাইপোর হাতে খুন কাকা। গ্রেফতার ভাইপো সহ পরিবারের তিন সদস্য।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার দুপুরে কালীপার্ক এলাকার বিদ্যাসাগর পল্লীর বাসিন্দা মণ্ডল পরিবারের মধ্যে ব্যাপক অশান্তি দেখা যায়। অভিযোগ, মৃত গোপাল মণ্ডলের স্ত্রী শ্যামলী মণ্ডল দুপুরে বাজার করে বাড়ি ফিরছিল সে সময় অভিযুক্ত ঋত্বিক মণ্ডলের পরিবারের সদস্য গেটের সামনে দাঁড়িয়ে শ্যামলী মণ্ডলকে বাধা দেয়। সেই সময় মণ্ডল পরিবারের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। এরপরে অভিযুক্ত ঋত্বিক মণ্ডল সম্পর্কে তার কাকিমা শ্যামলী মণ্ডলকে মারধর করে।

 

তারপরে ঋত্বিকের কাকা গোপাল মণ্ডল এসে এর প্রতিবাদ করলে ঋত্বিক মণ্ডল তার পরিবারের সকলে মিলিয়ে গোপাল মণ্ডলকে ব্যাপক মারধর করে। এমনকি রড দিয়েও মারা হয়। এরফলে গোপাল মণ্ডলের গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। প্রথমে তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সেখান থেকে রাতে হলদিরামের নিকট একটি বেসরকারি হাসপাতালে তাকে স্থানান্তরিত করা হয়।সেখানেই মঙ্গলবার রাত বারোটা নাগাদ গোপাল মণ্ডলের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় এয়ারপোর্ট থানার পুলিশ ঋত্বিক মণ্ডল, কৃষ্ণ মণ্ডল ও ধীরেন মণ্ডল নামে তিনজনকে গ্রেফতার করে। ধৃতদের আজ ব্যারাকপুর আদালতে তোলা হবে। ধৃতদের পুলিশ নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জানতে চাইবে তারা কেন এই ঘটনা ঘটলো।