পুরুলিয়ার জয়চন্ডী পাহাড়ে পর্যটন উতসব শুরু হলো

জয়চন্ডী

পুরুলিয়ার জয়চন্ডী পাহাড়ে পর্যটন উতসব শুরু হলো।  শুরু হল ১৬ তম পুরুলিয়ার জয়চন্ডী পাহাড় পর্যটন উৎসব। মঙ্গলবার অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক সুচনা হয়। অনুষ্ঠানের সুচনা করে রাজ্যের স্বাধীন দায়িত্ব প্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী সন্ধ্যারানি টুডু, জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধক্ষ গুরুপদ টুডু,বিশিষ্ট সমাজসেবীহাজারি বাউরি, বিষ্ণচন্দ্র মেহতা সহ অন্যান্যরা।

 

জেলার অন্যতম মেলা একেবারের উৎসবের চেহারা নেয়।মেলা পাচ দিন ধরেই চলবে। নতুন বছরের পয়লা জানুয়ারী পর্যন্ত চলবে মেলা। জেলার পর্যটন কেন্দ্র গুলির মধ্যে জয়চন্ডী পাহাড় অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। বছরের শেষ দিন গুলিতে এই পর্যটন কেন্দ্রে গুলিতে ভিড় থাকে পর্যটকএর। সেই সময়ে জয়চন্ডী পাহাড় সংলগ্ন মাঠে  আয়োজিত হয় পর্যটন উৎসব।

 

বিখ্যাত চলচ্চিত্র হীরক রাজার দেশে শুটিং হয়েছিল এই পাহাড়ে। মেলার মঞ্চ উৎসর্গ করা হয়েছে প্রয়াত পরিচালক সত্যজিৎ রায় ও প্রয়াত অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। তবে মেলার প্রথম দিন থেকে ভিড় জমতে শুরু করেছে। মেলা প্রাঙ্গনে বসেছে নানা রকমারি দোকান। সঙ্গে বসেছে মিনা বাজার।বাচ্চাদের মনোরমের বিভিন্ন খেলনা। প্রত্যেকদিনসন্ধ্যায় থাকছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সঙ্গে থাকছে জেলা লোকশিল্পীদের নাচও।

 

আর ও পড়ুন    গার্ড কিনলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

 

উল্লেখ্য,জয়চন্ডী পাহাড়ে পর্যটন উতসব শুরু হলো।  শুরু হল ১৬ তম পুরুলিয়ার জয়চন্ডী পাহাড় পর্যটন উৎসব। মঙ্গলবার অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক সুচনা হয়। অনুষ্ঠানের সুচনা করে রাজ্যের স্বাধীন দায়িত্ব প্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী সন্ধ্যারানি টুডু, জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধক্ষ গুরুপদ টুডু,বিশিষ্ট সমাজসেবীহাজারি বাউরি, বিষ্ণচন্দ্র মেহতা সহ অন্যান্যরা।জেলার অন্যতম মেলা একেবারের উৎসবের চেহারা নেয়।মেলা পাচ দিন ধরেই চলবে। নতুন বছরের পয়লা জানুয়ারী পর্যন্ত চলবে মেলা।

 

জেলার পর্যটন কেন্দ্র গুলির মধ্যে জয়চন্ডী পাহাড় অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। বছরের শেষ দিন গুলিতে এই পর্যটন কেন্দ্রে গুলিতে ভিড় থাকে পর্যটকএর। সেই সময়ে জয়চন্ডী পাহাড় সংলগ্ন মাঠে  আয়োজিত হয় পর্যটন উৎসব।বিখ্যাত চলচ্চিত্র হীরক রাজার দেশে শুটিং হয়েছিল এই পাহাড়ে। মেলার মঞ্চ উৎসর্গ করা হয়েছে প্রয়াত পরিচালক সত্যজিৎ রায় ও প্রয়াত অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। তবে মেলার প্রথম দিন থেকে ভিড় জমতে শুরু করেছে। মেলা প্রাঙ্গনে বসেছে নানা রকমারি দোকান। সঙ্গে বসেছে মিনা বাজার।বাচ্চাদের মনোরমের বিভিন্ন খেলনা। প্রত্যেকদিন  সন্ধ্যায় থাকছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সঙ্গে থাকছে জেলা লোকশিল্পীদের নাচও।