পারিবারিক অশান্তির জেরে প্রকাশ্য রাস্তায় মাকে এলোপাতাড়ি কোপ ছেলের

প্রকাশ্য

পারিবারিক অশান্তির জেরে প্রকাশ্য রাস্তায় মাকে এলোপাতাড়ি কোপ ছেলের।  পারিবারিক অশান্তির জের, সাত সকালে প্রকাশ্য রাস্তায় মা কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাল ছেলে। বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার শান্তিপুরে।

 

স্থানীয় সূত্রে খবর, শান্তিপুর পুরসভার লেবু তলা এলাকার বাসিন্দা বছর ৫০এর অন্নবালা হালদার যখন কাজে যাচ্ছিলেন, তখনই দত্ত পাড়া এলাকায় অতর্কিতে তাকে পিছন থেকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায় তার বড় ছেলে সোমনাথ হালদার।

 

পরে পথচারীরা রক্তাক্ত অবস্থায় অন্নবালা দেবীকে শান্তিপুর হাসপাতালে নিয়ে যায়। চিকিৎসার অবনতি হলে তাকে শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সাতসকালে ঘটা এমন এক ঘটনায় স্বাভাবিক ভাবেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে শান্তিপুরে।

 

আর ও পড়ুন    ১৯ ডিসেম্বর হবে কলকাতায় পুরভোট, বিজ্ঞপ্তি জারি করলো কমিশন

 

প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে বেশ কিছুদিন যাবৎ বিষয় সম্পত্তি নিয়ে হালদার পরিবারে বিবাদ চলছিল। আর সেই কারণ থেকেই এই আক্রমণ বলে প্রাথমিক ধারণা পুলিশের। অভিযুক্ত সোমনাথ হালদার কে জিজ্ঞাসাবাদ করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

 

উল্লেখ্য, শান্তিপুরের  ১৫ নম্বর ওয়ার্ড কলাবাগান পাড়া এলাকায় আজ সকালে আটটা নাগাদ 46 বছর বয়সী আন্না হালদারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এবং হাতে কোপ মারে তার বড় ছেলে। এলাকাবাসী জানান বড় ছেলে সোমনাথ হালদার ডাকনাম জীবন, সে মাঝে মাঝে মাকে গালিগালাজ এবং মারধর করতো। তবে সে খানিকটা মানসিক ভারসাম্যহীন বলেও অনেকে জানিয়েছেন।

 

অপর আর এক ছেলে রাজু হালদার, এবং আত্মীয়-পরিজন তাকে শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসলে শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখে তাকে কৃষ্ণনগরে স্থানান্তরিত করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। আন্না দেবী পরিচারিকার কাজ করতে বলে জানা গেছে। গলায় এবং হাতের গুরুতর যখম হওয়ার কারণে, তার সার্বিক পরিস্থিতি এখনো সংকটজনক বলে সর্বশেষ খবর পাওয়া যায়।

 

পারিবারিক অশান্তির জেরে প্রকাশ্য রাস্তায় মাকে এলোপাতাড়ি কোপ ছেলের।  পারিবারিক অশান্তির জের, সাত সকালে প্রকাশ্য রাস্তায় মা কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাল ছেলে। বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়ার শান্তিপুরে।স্থানীয় সূত্রে খবর, শান্তিপুর পুরসভার লেবু তলা এলাকার বাসিন্দা বছর ৫০এর অন্নবালা হালদার যখন কাজে যাচ্ছিলেন, তখনই দত্ত পাড়া এলাকায় অতর্কিতে তাকে পিছন থেকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায় তার বড় ছেলে সোমনাথ হালদার।