পাথর প্রতিমা থেকে বিরল প্রজাতির পাখি উদ্ধার

প্রজাতির

পাথর প্রতিমা থেকে বিরল প্রজাতির পাখি উদ্ধার। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার   পাথরপ্রতিমার রথতলার এক বাসিন্দার বাড়ি থেকে একটি রংচঙে পাখিকে উদ্ধারের পর গ্রামবাসীদের মতই দ্বন্দ্বে পড়েছিলেন বনকর্মীরাও। সকলের মনে হয়েছিল পাখিটি ময়ূরের বাচ্চা। যদিও পরে ভালো করে পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর ভুল ভাঙে বনকর্মীদের।

 

বনদপ্তর সূত্রের খবর, পাখিটা আসলে বেগুনি কালেম বা পার্পল সোয়াম্প হেন। ভারত, বাংলাদেশ ছাড়াও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এই পাখির দেখা যায়। মূলত, সুন্দরবনেও এই পাখি দেখতে পাওয়া যায়। তবে আগের চাইতে এই পাখির সংখ্যা সুন্দরবনে অনেকটাই কমেছে বলে অনুমান বনকর্মীদের একাংশের।

 

বছরের ৯ মাস এই পাখির দলকে একসঙ্গে দেখতে পাওয়া যায় সুন্দরবনে। বাকি জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর এই পাখির দল সুন্দরবন ছেড়ে অন্যত্র চলে যায়। নভেম্বর মাসের শেষের দিক থেকে আবারও সুন্দরবনে ফিরতে শুরু করে। সেই জন্য এই পাখিকে আবাসিক পরিযায়ী পাখি বলা হয়। বনকর্মীদের অনুমান, দলের সঙ্গে সুন্দরবনে ফেরার সময় কোনভাবে দলছুট হয়ে যাওয়ায় পাখিটি লোকালয়ে চলে আসে।

 

উল্লেখ্য, পাথর প্রতিমার থেকে বিরল প্রজাতির পাখি উদ্ধার। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার   পাথরপ্রতিমার রথতলার এক বাসিন্দার বাড়ি থেকে একটি রংচঙে পাখিকে উদ্ধারের পর গ্রামবাসীদের মতই দ্বন্দ্বে পড়েছিলেন বনকর্মীরাও। সকলের মনে হয়েছিল পাখিটি ময়ূরের বাচ্চা। যদিও পরে ভালো করে পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর ভুল ভাঙে বনকর্মীদের।বনদপ্তর সূত্রের খবর, পাখিটা আসলে বেগুনি কালেম বা পার্পল সোয়াম্প হেন। ভারত, বাংলাদেশ ছাড়াও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এই পাখির দেখা যায়। মূলত, সুন্দরবনেও এই পাখি দেখতে পাওয়া যায়।

 

আর ও পড়ুন    ১০১ জোড়া গণবিবাহ হলো বর্ধমানে 

 

তবে আগের চাইতে এই পাখির সংখ্যা সুন্দরবনে অনেকটাই কমেছে বলে অনুমান বনকর্মীদের একাংশের।বছরের ৯ মাস এই পাখির দলকে একসঙ্গে দেখতে পাওয়া যায় সুন্দরবনে। বাকি জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর এই পাখির দল সুন্দরবন ছেড়ে অন্যত্র চলে যায়। নভেম্বর মাসের শেষের দিক থেকে আবারও সুন্দরবনে ফিরতে শুরু করে। সেই জন্য এই পাখিকে আবাসিক পরিযায়ী পাখি বলা হয়। বনকর্মীদের অনুমান, দলের সঙ্গে সুন্দরবনে ফেরার সময় কোনভাবে দলছুট হয়ে যাওয়ায় পাখিটি লোকালয়ে চলে আসে।