দিল্লিতে দেখা দিয়েছে ব্ল্যাক আউটের আশঙ্কা, কেন? জানুন । রাজধানী দিল্লিতে ব্ল্যাক আউটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। জানা গিয়েছে, দিল্লিতে কয়লার আকাল, আর তার জেরেই বিদ্যুৎহীন হতে পারে গোটা রাজধানী। দিল্লির বিদ্যুৎমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন জানিয়েছেন, ‘আগামী ২ দিনের মধ্যে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিতে কয়লার সরবরাহ না বাড়লে দিল্লি, তামিলনাড়ু ও ওড়িশায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হতে পারে।
দেশের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সরবরাহ করে দেশের ১৩৫টি পাওয়ার প্ল্যান্ট, যেগুলি কয়লা নির্ভর। সেই কেন্দ্রগুলিতে তিনদিনেরও কম কয়লা মজুদ রয়েছে।’ তিনি বলেন, কয়লাভিত্তিক কেন্দ্রগুলি যারা বিদ্যুৎ সরবরাহ করে তাদের কাছে একমাসের কয়লার মজুত থাকে, কিন্তু এখন একদিনে নেমে এসেছে। সেই সঙ্গে তিনি এই সঙ্কটকে কোভিডকালে অক্সিজেনের মতো ম্যান-মেড বলেও আখ্যা দিয়েছেন।
আর ও পড়ুন অভিনয়ের ক্ষেত্রে আবেগের পরোয়া করেন না পরীমনি
দিল্লি শহরের বাইরে বাওয়ানায় ১৩০০ মেগাওয়াটের গ্যাসচালিত একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। সত্যেন্দ্র জৈন জানিয়েছেন, যে তিনটি কোম্পানি বিদ্যুৎ সরবরাহ করে তারা ডিস্ট্রিবিউটর, উৎপাদক নয়। সরবরাহ না বাড়লে দিল্লি দু’দিনে ব্ল্যাকআউট হয়ে যাবে। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। টুইটে তিনি জানান, ‘দিল্লি বিদ্যুৎ সঙ্কটের মুখোমুখি হতে পারে। আমি ব্যক্তিগতভাবে পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছি। যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। অবিলম্বে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের আবেদন জানিয়েছেন তিনি।
উল্লেখ্য, রাজধানী দিল্লিতে ব্ল্যাক আউটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। জানা গিয়েছে, দিল্লিতে কয়লার আকাল, আর তার জেরেই বিদ্যুৎহীন হতে পারে গোটা রাজধানী। দিল্লির বিদ্যুৎমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন জানিয়েছেন, ‘আগামী ২ দিনের মধ্যে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিতে কয়লার সরবরাহ না বাড়লে দিল্লি, তামিলনাড়ু ও ওড়িশায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হতে পারে। দেশের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সরবরাহ করে দেশের ১৩৫টি পাওয়ার প্ল্যান্ট, যেগুলি কয়লা নির্ভর। সেই কেন্দ্রগুলিতে তিনদিনেরও কম কয়লা মজুদ রয়েছে।’
তিনি বলেন, কয়লাভিত্তিক কেন্দ্রগুলি যারা বিদ্যুৎ সরবরাহ করে তাদের কাছে একমাসের কয়লার মজুত থাকে, কিন্তু এখন একদিনে নেমে এসেছে। সেই সঙ্গে তিনি এই সঙ্কটকে কোভিডকালে অক্সিজেনের মতো ম্যান-মেড বলেও আখ্যা দিয়েছেন।