মতুয়াদের ঐক্যকে নষ্ট করেছে বলে বিজেপিকে কটাক্ষ মদনের

মতুয়াদের

মতুয়াদের ঐক্যকে নষ্ট করেছে বলে বিজেপিকে কটাক্ষ মদনের। ছিনে মাছের মতো জোঁক লাগিয়ে মতুয়াদের ঐক্যকে নষ্ট করেছে বলে বিজেপিকে কটাক্ষ মদনের। হাওড়ার ডোমজুড় ব্লকে দলীয় রক্তদান কর্মসূচিতে এসে এভাবেই বিজেপিকে রাজনৈতিক আক্রমণ করলেন কামারহাটি বিধায়ক মদন মিত্র। তিনি দাবি করে বলেন মতুয়ারা একসময় যথেষ্ট সংঘবদ্ধ অবস্থায় ছিল।

 

এই রাজ্যে বিজেপি এসে তাদের সর্বনাশ করেছে। ছিনে মাছের মতো জোঁক লাগিয়ে তাদের সংঘবদ্ধতাকে নষ্ট করে দিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি। তিনি বিজেপি নেতাদের নাম উল্লেখ করে বলেন সৌমিত্র নিজের বউকে ধরে রাখতে পারছে না অপরদিকে শান্তনু নিজের ঘর বেঁধে রাখতে পারছে না। তিনি দাবি করেন মতুয়াদের জন্য সমস্ত উন্নয়ন করেছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

 

তিনি মতুয়াদের জন্য স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল বানিয়ে দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি আজকে রাজীব বন্দোপাধ্যায়ের তৃণমূলে ফেরত আসা নিয়ে বলেন ভাবিয়া করিও কাজ, করিয়া ভাবিও না। তিনি আক্ষেপ করে বলেন রাজীব বন্দোপাধ্যায় বিধানসভার সময় দলে থাকলে আরো ৫০ হাজারের বেশি ভোটে দল জিততে পারতো।

 

আর ও পড়ুন    লটারি ও জেরক্স দোকানের আড়ালে জাল নোটের কারবার, চললো সিআইডি হানা

 

পাশাপাশি আজকে কল্যাণ বন্দোপাধ্যায়ের নামে ফ্লেক্স টাঙানোর প্রসঙ্গে বলেন যারা রাতের অন্ধকারে পোস্টার মারে তারা অশিক্ষিত ও চোর ছ্যাঁচর। তাদেরকে নিয়ে কিছু বলার নেই। তিনি দাবি করেন কল্যাণ বন্দোপাধ্যায় একজন যোগ্য সাংসদ। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ সত্যি হলে তিনি তিনবার তার কেন্দ্র থেকে জিতে আসতে পারতেন না।

 

উল্লেখ্য, মতুয়াদের ঐক্যকে নষ্ট করেছে বলে বিজেপিকে কটাক্ষ মদনের। ছিনে মাছের মতো জোঁক লাগিয়ে মতুয়াদের ঐক্যকে নষ্ট করেছে বলে বিজেপিকে কটাক্ষ মদনের। হাওড়ার ডোমজুড় ব্লকে দলীয় রক্তদান কর্মসূচিতে এসে এভাবেই বিজেপিকে রাজনৈতিক আক্রমণ করলেন কামারহাটি বিধায়ক মদন মিত্র। তিনি দাবি করে বলেন মতুয়ারা একসময় যথেষ্ট সংঘবদ্ধ অবস্থায় ছিল।

 

এই রাজ্যে বিজেপি এসে তাদের সর্বনাশ করেছে। ছিনে মাছের মতো জোঁক লাগিয়ে তাদের সংঘবদ্ধতাকে নষ্ট করে দিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি। তিনি বিজেপি নেতাদের নাম উল্লেখ করে বলেন সৌমিত্র নিজের বউকে ধরে রাখতে পারছে না অপরদিকে শান্তনু নিজের ঘর বেঁধে রাখতে পারছে না। তিনি দাবি করেন মতুয়াদের জন্য সমস্ত উন্নয়ন করেছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।