এক সপ্তাহের মধ্যেই রাজ্যে করোনার তৃতীয় ঢেউ আসতে পারে

গণ্ডি

এক সপ্তাহের মধ্যেই রাজ্যে করোনার তৃতীয় ঢেউ আসতে পারে।  গোটা দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে সংক্রমণ। গতকালের থেকে গোটা দেশে আজ ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৪৩ শতাংশ বেড়েছে। রাজ্যেও পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হচ্ছে। বুধবার স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যেই আশঙ্কার মেঘ ডেকছে তারা। জানিয়েছে, এক সপ্তাহের মধ্যেই রাজ্যে তৃতীয় ঢেউ আসতে পারে।

 

স্বাস্থ্য দপ্তরের অভ্যন্তরীণ পর্যবেক্ষণ বলছে, তৃতীয় ঢেউ দুয়ারে। সে সময় দিনে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার জন রোজ সংক্রামিত হতে পারেন। গোষ্ঠী সংক্রমণেরও ইঙ্গিত দিয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর। পাশাপাশি জানিয়েছে, মার্চ–এপ্রিল নাগাদ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। চিকিৎসকরা অনেক দিন ধরেই এই নিয়ে সাবধান করছিলেন। জমায়েত নিয়ে সতর্ক করেছেন। কোভিডবিধি মানার বিষয়েও জোর দিয়েছেন। কিন্তু জনগণ বহু ক্ষেত্রেই গা–ছাড়া মনোভাব দেখিয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তার ফলই এখন ভুগতে হতে পারে।

 

আশঙ্কার কথা শোনাচ্ছে দিল্লিও। সেখানকার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ইঙ্গিত, দিল্লিতে ইতিমধ্যেই গোষ্ঠী সংক্রমণের পথে ওমিক্রন। সত্যেন্দ্র জৈনের কথায়, ‘‌বিদেশ সফর ছাড়াও অনেকে দিল্লিতে ওমিক্রনে আক্রান্ত। যা থেকে এটা স্পষ্ট যে দিল্লিতে গোষ্ঠী সংক্রমণের পথেই ওমিক্রন।’‌ তবে আশার কথা, ওমিক্রনের জেরে হাসপাতালে ভর্তি বা মৃত্যুর হার কম।

 

আর ও পড়ুন  রাজ্যে বাড়ছে করোনা, বর্ষবরনে সতর্কবার্তা দিলেন চিকিতসকরা

 

উল্লেখ্য,  গোটা দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। সেই সঙ্গে বাড়ছে সংক্রমণ। গতকালের থেকে গোটা দেশে আজ ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৪৩ শতাংশ বেড়েছে। রাজ্যেও পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হচ্ছে। বুধবার স্বাস্থ্য দপ্তর জানিয়েছে, নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যেই আশঙ্কার মেঘ ডেকছে তারা। জানিয়েছে, এক সপ্তাহের মধ্যেই রাজ্যে তৃতীয় ঢেউ আসতে পারে।

 

স্বাস্থ্য দপ্তরের অভ্যন্তরীণ পর্যবেক্ষণ বলছে, তৃতীয় ঢেউ দুয়ারে। সে সময় দিনে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার জন রোজ সংক্রামিত হতে পারেন। গোষ্ঠী সংক্রমণেরও ইঙ্গিত দিয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর। পাশাপাশি জানিয়েছে, মার্চ–এপ্রিল নাগাদ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে। চিকিৎসকরা অনেক দিন ধরেই এই নিয়ে সাবধান করছিলেন। জমায়েত নিয়ে সতর্ক করেছেন। কোভিডবিধি মানার বিষয়েও জোর দিয়েছেন। কিন্তু জনগণ বহু ক্ষেত্রেই গা–ছাড়া মনোভাব দেখিয়েছেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তার ফলই এখন ভুগতে হতে পারে।