স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে লক্ষাধিক টাকা দামের জরুরী মেশিন চুরি

স্বাস্থ্যকেন্দ্র

স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে লক্ষাধিক টাকা দামের জরুরী মেশিন চুরি। কোভিড পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে লক্ষাধিক টাকা দামের জরুরী মেশিন চুরির অভিযোগ স্বাস্থ্য কর্মীর বিরুদ্ধে। স্বাস্থ্য কর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের। চলছে তদন্ত। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে পুরুলিয়া  জেলায়। একদিকে যখন করোনার তৃতীয় তরঙ্গের প্রকোপে নাজেহাল দশা জেলা সদর হাসপাতাল থেকে গ্রামীণ হাসপাতাল।

 

একের পর এক আক্রান্ত চিকিৎসক, স্বাস্থ্য কর্মী থেকে পুলিশ আধিকারিক।ঠিক সেই সময় পুরুলিয়া জেলার ঝালদা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে লক্ষাধিক টাকা দামের জরুরী মেশিনের যন্ত্রাংশ চুরির অভিযোগ স্বাস্থ্য কর্মীর বিরুদ্ধে। ঘটনার পরই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ঝালদা হাসপাতাল চত্বরে। ঝালদা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের আধিকারিকের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগও দায়ের হয়েছে স্থানীয় ঝালদা থানায়। পুলিশের পাশাপাশি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ।তিনি নিজে তদন্ত করবেন বলেও জানিয়ে দেন।

 

ঝালদা ব্লক হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, খোয়া যাওয়া প্রায় লক্ষাধিক টাকা দামের পিসি ওয়ার্কস্টেশন (ডি ই এল) এবং ইন্টারকানেকটিং কেবল দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন রেডিও ডায়াগনিসিস বিভাগের স্বাস্থ্য কর্মী সেলিমা সরেন।জানা যায় হাসপতালের এক্সরে রুমে ছিলো এই মেশিন। গত ৯ ই ডিসেম্বর তারিখ থেকে এই মেশিনটির খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।

 

আর ও পড়ুন     ২০ জন করোনা আক্রান্ত শিক্ষকদের পাশে সবুজ ভলেন্টিয়ার

 

তারপরই হাসপতালের ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পক্ষ থেকে বি এম ও এইচ দেবাশীষ মণ্ডল স্থানীয় ঝালদা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের তির রেডিও ডায়াগনোসিস বিভাগের কর্মী সেলিমা সোরেনের দিকে। কারণ এই মেশিন পত্রের দায়িত্বে ছিলেন তিনিই। যায় বিরূদ্ধে অভিযোগ, সেই সেলিমা সরেন এ বিষয়ে কোন প্রতিক্রিয়া দিতে রাজি হননি।

 

তবে বিষয়টি সরেজমিনে খতিয়ে দেখে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ কুনাল কান্তি দে ।এদিকে ঝালদা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত সরকারি সরঞ্জাম চুরি যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত রয়েছেন, তদন্ত শুরু করেছে ঝালদা থানার পুলিশ। এদিকে পুরুলিয়ার প্রান্তিক ব্লকের হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো সঙ্গে যুক্ত জরুরি মেশিন খোয়া যাওয়ায় বেশ চাপে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তর এবং প্রশাসন।

 

উল্লেখ্য, স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে লক্ষাধিক টাকা দামের জরুরী মেশিন চুরি। কোভিড পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে লক্ষাধিক টাকা দামের জরুরী মেশিন চুরির অভিযোগ স্বাস্থ্য কর্মীর বিরুদ্ধে। স্বাস্থ্য কর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের। চলছে তদন্ত। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে পুরুলিয়া  জেলায়। একদিকে যখন করোনার তৃতীয় তরঙ্গের প্রকোপে নাজেহাল দশা জেলা সদর হাসপাতাল থেকে গ্রামীণ হাসপাতাল।একের পর এক আক্রান্ত চিকিৎসক, স্বাস্থ্য কর্মী থেকে পুলিশ আধিকারিক।

 

ঠিক সেই সময় পুরুলিয়া জেলার ঝালদা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে লক্ষাধিক টাকা দামের জরুরী মেশিনের যন্ত্রাংশ চুরির অভিযোগ স্বাস্থ্য কর্মীর বিরুদ্ধে। ঘটনার পরই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ঝালদা হাসপাতাল চত্বরে। ঝালদা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের আধিকারিকের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগও দায়ের হয়েছে স্থানীয় ঝালদা থানায়। পুলিশের পাশাপাশি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ।তিনি নিজে তদন্ত করবেন বলেও জানিয়ে দেন।