হুগলি জেলায় একই পরিবারের সব সদস‍্যকে কুপিয়ে খুন

হুগলি জেলায় একই পরিবারের সব সদস‍্যকে কুপিয়ে খুন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
হুগলি

হুগলি জেলায় একই পরিবারের সব সদস‍্যকে কুপিয়ে খুন। সিঙ্গুরের পর এবার চণ্ডীতলা। ফের হুগলি জেলায় একই পরিবারের সব সদস‍্যকে কুপিয়ে খুনের ঘটনা ঘটল। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান সম্পত্তি বিবাদের জেরেই এই খুন। গ্রেফতার এক। পলাতক আরও এক অভিযুক্ত।

 

সূত্রের খবর, হুগলির চণ্ডীতলার বাসিন্দা সঞ্জয় ঘোষ। স্ত্রী মিতালী ও মেয়ে শিল্পাকে নিয়ে চণ্ডীতলার নৈতি এলাকায় থাকতেন। দীর্ঘদিন ধরে সঞ্জয়ের সঙ্গে বিবাদ চলছিল দুই খুড়তুতো ভাই তপন ঘোষ এবং শ্রীকান্ত ঘোষের। সোমবার সকালে সঞ্জয়ের বাড়ি থেকে আর্তনাদ শুনতে পান প্রতিবেশীরা। সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা ছুটে যান। সেখানে গিয়ে তারা দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে সঞ্জয়, মিতালি এবং তাদের মেয়ে শিল্পা।

 

রক্তে ভেসে যাচ্ছে গোটা বাড়ি। প্রতিবেশীরা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। ঘটনাস্থলে আসেন জেলার উচ্চপদস্থ পুলিশকর্তারা। তদন্তে নেমে তপন ঘোষকে পুলিশ গ্রেফতার করে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান ধারালো কোন অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয় তিন জনকে প্রত্যেকের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে যা দেখে তদন্তকারীদের অনুমান খুনের আগে আততায়ীদের সঙ্গে বেশ কয়েক দফা ধস্তাধস্তি হয়েছিল নিহতদের।

 

তবে বাইরে থেকে পেশাদার খুনি ভাড়া করে এনে খুন করা হয়েছে নাকি সঞ্জয়ের দুই খুড়তুতো ভাই নিজেরাই এই খুন করেছে তা পুলিশের কাছে এখনো স্পষ্ট নয় পুলিশের দাবি এক ভাইকে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাকে যেটা করে কি কি ঘটনা ঘটেছিল তা জানার চেষ্টা করছেন তারা।

 

পাশাপাশি আরও এক অভিযুক্ত শ্রীকান্ত ঘোষ এর খোঁজে ইতিমধ্যেই তল্লাশি চালানো হচ্ছে তাকেও দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে বলে পুলিশ সূত্রে খবর।  সব মিলিয়ে হুগলি জেলায় এক মাসের ব্যবধানে প্রথমে ধনেখালি তারপর সিঙ্গুর এবং এবার চন্ডীতলা একই ধরনের ঘটনা ঘটায় জেলা জুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

 

আর ও পড়ুন    নাগাল্যান্ডে সেনার গুলি চালানো নিয়ে কি ব্যাখ্যা দিলেন শাহ

 

উল্লেখ্য, হুগলি জেলায় একই পরিবারের সব সদস‍্যকে কুপিয়ে খুন। সিঙ্গুরের পর এবার চণ্ডীতলা। ফের হুগলি জেলায় একই পরিবারের সব সদস‍্যকে কুপিয়ে খুনের ঘটনা ঘটল। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান সম্পত্তি বিবাদের জেরেই এই খুন। গ্রেফতার এক। পলাতক আরও এক অভিযুক্ত।সূত্রের খবর, হুগলির চণ্ডীতলার বাসিন্দা সঞ্জয় ঘোষ। স্ত্রী মিতালী ও মেয়ে শিল্পাকে নিয়ে চণ্ডীতলার নৈতি এলাকায় থাকতেন। দীর্ঘদিন ধরে সঞ্জয়ের সঙ্গে বিবাদ চলছিল দুই খুড়তুতো ভাই তপন ঘোষ এবং শ্রীকান্ত ঘোষের।

 

সোমবার সকালে সঞ্জয়ের বাড়ি থেকে আর্তনাদ শুনতে পান প্রতিবেশীরা। সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা ছুটে যান। সেখানে গিয়ে তারা দেখেন রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে সঞ্জয়, মিতালি এবং তাদের মেয়ে শিল্পা। রক্তে ভেসে যাচ্ছে গোটা বাড়ি। প্রতিবেশীরা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। ঘটনাস্থলে আসেন জেলার উচ্চপদস্থ পুলিশকর্তারা। তদন্তে নেমে তপন ঘোষকে পুলিশ গ্রেফতার করে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান ধারালো কোন অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয় তিন জনকে প্রত্যেকের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে যা দেখে তদন্তকারীদের অনুমান খুনের আগে আততায়ীদের সঙ্গে বেশ কয়েক দফা ধস্তাধস্তি হয়েছিল নিহতদের।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top