দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় আবেদন সংখ্যার নিরিখে শীর্ষে লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার (Lakshni’s treasure)

Lakshni's treasure
Lakshni's treasure

 

দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় আবেদন সংখ্যার নিরিখে শীর্ষে লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার )Lakshni's treasure)
ছবি সংগ্রহে সাইন টিভি

দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে আবেদন সংখ্যার নিরিখে শীর্ষে লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার (Lakshni’s treasure) । দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই দেড় লক্ষ লক্ষ্ণীর ভাণ্ডারের ফর্ম প্রদান করা হয়েছে ব্লক প্রশাসনকে।

 

শুধু তাই নয় লক্ষ্ণীর ভাণ্ডারের (Lakshni’s treasure) ফর্মের চাহিদার কথা মাথায় রেখে আরও ৩ লক্ষ ফর্ম ছাপাতে দিয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসন বলে সূত্র মারফৎ খবর। প্রসঙ্গত উল্লেখ যে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় গত পর্যায়ে অনুষ্ঠিত দুয়ারে সরকার ক্যাম্পের সংখ্যা ছিল ৩৯২।

 

জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর চলতি পর্যায়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসন দুয়ারে সরকার সেই ক্যাম্পের সংখ্যা বাড়িয়ে ইতিমধ্যেই ৮৮০টি করবার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। যার মধ্যে ইতিমধ্যেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ৫৬টির-ও বেশী ক্যাম্প ইতিমধ্যেই সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর ১৮-ই আগস্ট তারিখের নিরিখে ইতিমধ্যেই দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য নাম নথিভুক্ত করা আবেদনকারীর সংখ্যা ৯৩৭২৯।

 

যাদের মধ্যে শুধু লক্ষীর ভাণ্ডারে নাম নথিভুক্ত করা আবেদনকারীর সংখ্যা ৫৮১৯৩। সূত্র মারফৎ খবর দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় লক্ষ্ণীর ভাণ্ডার (Lakshni’s treasure) প্রকল্পের সুবিধা চেয়ে আবেদন করেছে কিন্তু নথিভুক্ত হয়নি-নথিভুক্তকরণের কাজ চলছে এমন সংখ্যা বিচার করলে লক্ষ্ণীর ভান্ডার প্রকল্পে আবেদনকারীর সংখ্যা ইতিমধ্যেই ১ লক্ষাধিক ছাড়িয়ে গিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে।

 

আর ও পড়ুন    পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবিতে এবার কি আসতে চলেছেন শাহরুখ (Shah Rukh) কন্যা সুহানা (Suhana) খান?

 

বৃহস্পতিবার-ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সদর বালুরঘাট শহরের বালুরঘাট হাই স্কুলে চলা দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে লক্ষ্ণীর ভান্ডার প্রকল্পে আবেদন জানানো বিষয়ে মহিলাদের ব্যাপক উৎসাহ দেখা গিয়েছে। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার অতিরিক্ত জেলা শাসক বিবেক কুমার জানিয়েছেন যদিও দেখা যায় আরও দুয়ারে সরকারের ক্যাম্পের প্রয়োজন আছে তাহলে তারা ক্যাম্পের সংখ্যা আরও বাড়াবেন।

 

তিনি জানিয়েছেন লক্ষ্ণীর ভান্ডারের ফর্মের অভাব নেই, আমরা ৩ লক্ষ ফর্ম ছাপাতে দিয়েছি যার মধ্যে ২ লক্ষ ফর্ম ছাপা হয়ে কয়েকদিনের মধ্যে ব্লকগুলিতে চলে যাবে। তিনি বলেন আগে যে ক্যাম্পগুলি ছিল সেই ক্যাম্পগুলি পঞ্চায়েত স্তরে করা হয়েছিল কিন্তু ক্যাম্পে আগত মানুষের সংখ্যা দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল আমরা শুধুমাত্র লক্ষ্ণীর ভান্ডারের জন্য আলাদা করে ৪০০-৫০০ ক্যাম্প করব যে ক্যাম্পগুলিতে লক্ষ্ণীর ভান্ডারের ফর্ম দেওয়া ও জমা নেওয়া হবে।