শীতের পড়ন্ত বেলায় ইছামতীর পাড়ে রঙ তুলি ক্যানভাসে পড়ুয়ারা।আজ প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে শিশু থেকে পড়ুয়ারা হয়ে পড়ছে মোবাইলমুখী। কিন্তু যদি কোন পড়ুয়াকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে, বিখ্যাত শিশু সাহিত্য “ক্ষীরের পুতুল” -এর লেখক কে?
আবার যদি প্রশ্ন করা হয় যে “ভারতমাতা”-র মতো বিখ্যাত চিত্রের চিত্রকর কে? তখন হাতে গোনা পড়ুয়ার মুখে হয়তো উত্তর হিসাবে পাওয়া যাবে ” বেঙ্গল স্কুল অফ আর্টস” এর পূ্রোধা বিখ্যাত চিত্রশিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম। ন্যাশনাল আর্ট ক্লাবের উদ্যোগে এই বিখ্যাত চিত্রশিল্পীর জন্ম সার্ধশতবার্ষিকীতে খুদে পড়ুয়াদের সঙ্গে নিয়ে ইছামতীর পাড়ে পালিত হল রঙতুলি নিয়ে জলছবির খেলা।
কোভিড পরিস্থিতিতে লকডাউনের জেরে যখন শিশুমন মোবাইলের সাথে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “অমল ও দইওয়ালা” অমল চরিত্রের মতো গৃহবন্দী। তখন শিল্পী তরুণ চন্দ সহ ন্যাশনাল আর্ট ক্লাবের অন্যান্য সদস্যদের উদ্যোগে এই অঙ্কনের মতো সৃষ্টিশীল সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিলেন। এই মহতী উদ্যোগে সামিল হল খুদে থেকে শুরু করে পড়ুয়ারা, সঙ্গে সামিল অভিভাবকরা।
আর ও পড়ুন পাথর প্রতিমা থেকে বিরল প্রজাতির পাখি উদ্ধার
ছাত্রী তথা শিশুশিল্পী দিশা দফাদার বলে,” কোভিডের আগে আমাদের জীবন এমন গৃহবন্দী ছিল না। আমরা স্কুলে যেতাম, বন্ধুদের সাথে হই হুল্লোড় করতাম। কিন্তু আমরা কোভিড অতিমারি কাটিয়ে অঙ্কনের মধ্য দিয়ে এই প্রকৃতির আঙিনায় ফিরতে পেরে খুবই খুশী।” শিল্পী তরুণ চন্দ সহমতপোষণ করে বলেন ,” ইছামতীর পাড়ে অঙ্কনের মাধ্যমে প্রকৃতির কাছে শিশুরা ফিরতে পেরে খুশি।”
কোভিড কাটিয়ে প্রকৃতি হয়ে উঠুক শিশুদের কল্পনার মুক্তাঙ্গন, এই কল্পনার পরিস্ফুটন ঘটুক আর্ট পেপার থেকে ক্যানভাসে, এই আশা উদ্যোক্তাদের।
উল্লেখ্য,শীতের পড়ন্ত বেলায় ইছামতীর পাড়ে রঙ তুলি ক্যানভাসে পড়ুয়ারা।আজ প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে শিশু থেকে পড়ুয়ারা হয়ে পড়ছে মোবাইলমুখী। কিন্তু যদি কোন পড়ুয়াকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে, বিখ্যাত শিশু সাহিত্য “ক্ষীরের পুতুল” -এর লেখক কে?আবার যদি প্রশ্ন করা হয় যে “ভারতমাতা”-র মতো বিখ্যাত চিত্রের চিত্রকর কে?
তখন হাতে গোনা পড়ুয়ার মুখে হয়তো উত্তর হিসাবে পাওয়া যাবে ” বেঙ্গল স্কুল অফ আর্টস” এর পূ্রোধা বিখ্যাত চিত্রশিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম। ন্যাশনাল আর্ট ক্লাবের উদ্যোগে এই বিখ্যাত চিত্রশিল্পীর জন্ম সার্ধশতবার্ষিকীতে খুদে পড়ুয়াদের সঙ্গে নিয়ে ইছামতীর পাড়ে পালিত হল রঙতুলি নিয়ে জলছবির খেলা।