কেশপুরে ফের প্রকাশ্যে এলো তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব

কেশপুরে

কেশপুরে ফের প্রকাশ্যে এলো তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। পশ্চিমবঙ্গের ২০২১ বিধানসভা নির্বাচন কেটে যাওয়ার পর কেশপুর কার্যত বিরোধী-শূন্য। আর এই বিরোধী-শূন্য তাই দলের অন্দরে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বারবার প্রকাশ্যে চলে আসলো কেশপুরে। জানা গিয়েছে,   শনিবার রাত্রি ৮ টার সময় হঠাৎই একদল দুষ্কৃতী ধামসাই গ্রামে আক্রমণ করে সেন্টু ঘোষ মদন এর উপর। তাদের অভিযোগ বিশ্বজিৎ বর দলের লোকজন তাদের ওপর আক্রমণ করেছে।

 

ঘটনার সূত্রপাত, আগামী ২০ শে সেপটেম্বর, ২০২১ রাজ্যের পঞ্চায়েত প্রতিমন্ত্রী তথা কেশপুরের বিধায়িকা শিউলি শাহা এবং কেশপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি উত্তমানন্দ ত্রিপাঠীর হাত ধরে বিজেপি এবং সিপিএম থেকে আসা ৪০০ থেকে সাড়ে ৪৫০ জন কর্মী যোগদান করেন শাসক দলে।

 

তারপর থেকেই শুরু হয়ে যায় বিজেপি থেকে আসা তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীদের উপর সামাজিক বয়কট, সেই সঙ্গে তাদের কাছ থেকে ২ লক্ষ টাকা দাবি করেন কেশপুর ব্লক এর ছ নম্বর অঞ্চল তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বিশ্বজিৎ বড়দোলই।

 

আর ও  পড়ুন  আগরতলায় গ্রেফতার পশ্চিমবঙ্গ যুব তৃণমূলের রাজ্য সভানেত্রী সায়নী ঘোষ

 

এই টাকা দিতে অস্বীকার করায় তাদের উপর আক্রমণ চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেন আহত মদন দার এর পুত্র ভবেশ দিগার। আহতরা বর্তমানে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সভাপতি উত্তমানন্দ ত্রিপাঠী কে জানতে চাওয়া হলে তিনি বিষয়টি পরে জানাবেন বলে জানিয়েছেন।

 

এখনো পর্যন্ত কোনো রকম লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়নি থানায়। অন্যদিকে যার বিরুদ্ধে অভিযোগ ৬ নম্বর অঞ্চলের অঞ্চল সভাপতি বিশ্বজিৎ বড়দোলই এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি ফোনটি বন্ধ করে রাখেন।

 

উল্লেখ্য, কেশপুরে ফের প্রকাশ্যে এলো তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। পশ্চিমবঙ্গের ২০২১ বিধানসভা নির্বাচন কেটে যাওয়ার পর কেশপুর কার্যত বিরোধী-শূন্য। আর এই বিরোধী-শূন্য তাই দলের অন্দরে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বারবার প্রকাশ্যে চলে আসলো কেশপুরে। জানা গিয়েছে,   শনিবার রাত্রি ৮ টার সময় হঠাৎই একদল দুষ্কৃতী ধামসাই গ্রামে আক্রমণ করে সেন্টু ঘোষ মদন এর উপর। তাদের অভিযোগ বিশ্বজিৎ বর দলের লোকজন তাদের ওপর আক্রমণ করেছে।

 

ঘটনার সূত্রপাত, আগামী ২০ শে সেপটেম্বর, ২০২১ রাজ্যের পঞ্চায়েত প্রতিমন্ত্রী তথা কেশপুরের বিধায়িকা শিউলি শাহা এবং কেশপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি উত্তমানন্দ ত্রিপাঠীর হাত ধরে বিজেপি এবং সিপিএম থেকে আসা ৪০০ থেকে সাড়ে ৪৫০ জন কর্মী যোগদান করেন শাসক দলে।